ad

দেশের সকল পর্যায়ে স্মাট বাংলাদেশ ও ভিশন ২০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত DPE এর নির্দেশনা। (১৩/০৩/২০২৩)

Views

 



দেশের সকল পর্যায়ে স্মাট বাংলাদেশ ও ভিশন ২০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত DPE এর নির্দেশনা। (১৩/০৩/২০২৩)

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
সেকশন ২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬
www.dpe.gov.bd


স্মারক নম্বর: ৩৮.০১.০০০০.১০৭.১৮.০০৩.২২.৫২৮

তারিখ: ১৩ মার্চ ২০২৩ বিষয়: দেশের সকল পর্যায়ে স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভিশন ২০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ।

সূত্র: ১২ মার্চ ২০২৩ তারিখের ৩৮.০০.০০০০.০০২.৯৯.০০৬.২১.৩২৬

উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সকল পর্যায়ে ইস্মার্ট বাংলাদেশ ও ভীষণ ২০০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত পথের মর্মানুযায়ী বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

সংযুক্তি: ০৭ পাতা

স্বাক্ষরিত

মোঃ নজরুল ইসলাম
সহকারী পরিচালক (সা. প্র)
ফোন: ৫৫০ ৭৪৯১৭
ই-মেইল: adgeneraldpe@gmail.com

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
প্রশাসন-০২, অধি শাখা
www.mopme.gov.bd



স্মারক নম্বর: ৩৮.০০.০০০০.০০২.৯৯.০০৬.২১.৩২৬ তারিখ: ১২ মার্চ ২০২৩

বিষয়: দেশের সকল পর্যায়ে স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভীষণ ২০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ।

সূত্র: মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের স্মারক নম্বর: ০৪.০০.০০০০.৮৩১.১৬.০০১.২০.৩২ তারিখ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রোক্ত স্মারকের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ হতে প্রাপ্ত বিবেচ্যপত্রটি এতদসঙ্গে প্রেরণ করা হলো। পত্রে উল্লিখিত সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

সংযুক্ত: বর্ণনামতাবেক

স্বাক্ষরিত

ড: বিলকিস বেগম
উপসচিব
ফোন : ৫৫১০০৯২৮
ই-মেইলঃ dsad2@gmail.চম


গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়
তেজগাঁও, ঢাকা।

স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের নির্বাহী কমিটির ১ম সভার কার্য বিবরণী

সভাপতি: ডঃ আহমদ কায়কাউস, প্রধানমন্ত্রী মুখ্য সচিব। সভার স্থান: প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সভা কক্ষ (২য় তলা) তারিখ ও সময়: ১৩ /১১ /২০২২, বিকাল ৩.০০ ঘটিকা।

সভাপতি উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানিয়ে সবার কার্যক্রম শুরু করেন। অতঃপর তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কর্তৃ ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়িত হওয়ায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সহ সংশ্লিষ্ট শহরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি আরো বলেন যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ফলের দেশের সকল পর্যায়ের জনগণ এর সুফল ভোগ করছে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হওয়ায় একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ প্রতিষ্ঠা এবং উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরো আন্তরিকতার সাথে পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। অতঃপর তিনি সিনিয়র সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে বক্তব্য প্রদানের অনুরোধ জানান। সিনিয়র সচিব তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ জানান যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ০৪টি পিলারের আওতায় কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভাবে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে এবং দেশে ও আন্তর্জাতিকভাবে এ সকল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সমাদৃত ও পুরষ্কৃত হয়েছে। তিনি আরো জানান স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ প্রতিষ্ঠা এবং উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট বাংলাদেশ রোড ম্যাপ প্রণয়ন করা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ রোড ম্যাপ এ ০৪টি পিলার যথাক্রমে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নেন্স অন্তর্ভুক্ত করে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে নির্বাহী কমিটির দিকনির্দেশনা এবং সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

২। অতপর তিনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম সচিব জনাব মোঃ আব্দুস সাত্তার সরকার সভার কার্যপত্র উপস্থাপন করেন। সভায় ১২ তম সভার কার্যবিবরণী দৃঢ়করণের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয় এবং কোন সংশোধনী না থাকায় সর্বসম্মতিক্রমে কার্যবিবরণী দৃঢ় করণ করা হয়। সভায় ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স এর নির্বাহী কমিটির ১২ তম সভা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্বে ৭ এপ্রিল ২০২২ তারিখ অনুষ্ঠিত ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স এর তৃতীয় সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়।
০৩। সভায় সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানান যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০৯ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে যে ভিশন ২০২১ ঘোষণা করেছিলেন সেটির দেশের সকল পর্যায়ে ব্যাপক সমাদ্রিত এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণের অবগতির জন্য মাঠ পর্যায়ে পর্যাপ্ত নানা ধরনের প্রচার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। একইভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ প্রতিষ্ঠা এবং উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়। সভাপতি বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থা ও মাঠ পর্যায়ের জাতীয় ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদকরনের বিষয়ে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ ও এটুআই প্রকল্প নিয়মিতভাবে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে অস্রে। তিনি জাতীয় ওয়েব পোর্টাল আধুনিকায়নের কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সভায় পিএসিসির সফটওয়্যার আধুনিকায়নের অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিযর সচিব জানান, 'সরকারি কর্মচারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি' নামক একটি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সরকারি কর্মচারীদের চাকুরী জীবনের সকল বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত করে ডিজিটাইজেশনের লক্ষ্যে বৃষ্টি মডিউল চিহ্নিত করা হয়েছে। জুন ২০২৩ এর মধ্যে প্রশিক্ষণ এবং পাইলটিং এর কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে সরকারি কর্মচারীদের চাকুরী জীবনে সকল তথ্য উপাত্ত অনলাইনে এর মাধ্যমে জানা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হবে। এছাড়া তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্সের নির্বাহী কমিটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অন্তর্ভুক্ত করার অনুরোধ জানান। সভাপতি পিএমআইএস এর তথ্য জানার ক্ষেত্রে ব্যক্তি নির্ভরশীলতা কমানোর পরামর্শ প্রদান করেন।

০৪। সভায় বৈঠক প্ল্যাটফর্ম -এর আধুনিকায়ন ও এর ব্যবহারের বিষয় তথ্য উপস্থাপন করা হয়। বৈঠক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের জন্য ০৫ পাঁচটি ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ইউজিসি কে সরবরাহ করা হয়েছে এবং একই সাথে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ২০০ জনে উন্নীত করা হয়েছে। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব বলেন ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সমূহে জুম প্লাটফর্ম ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে বৈঠক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারলে জুম নির্ভরশীলতা অনেকাংশে কমে আসবে। তিনি বৈঠক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের আগ্রহ প্রকাশ করেন। ০৫। চেয়ারম্যান, বিটিআরসি জানান যে, স্মার্ট বাংলাদেশের ০৪টি চারটি পিলার যথা স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নেন্স এর সাথে সংশ্লিষ্ট দক্ষ জনবল তৈরীর ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন। সচিব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বলেন যে দুঃখ ও উদ্যোক্তা তৈরীর ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামে AI, Digital Security, 4IR, Big Data, Block Chain, Robotics IoT ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড বর্তমানে বাংলাদেশে স্টার্টআপ উন্নয়নে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ তুলে ধরেন। বিভাগীয় প্রধান কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বুয়েট জানান বুয়েটে স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা এবং বিজনেস ইনকিউবেশন এর জন্য যথেষ্ট দক্ষ রিসোর্স হয়ে রয়েছে। তিনি দেশের স্টার্টআপ এবং বিজনেস ইনকিউবেশন কার্যক্রমে বুয়েটকে সম্পৃক্ত করার অনুরোধ জানান। মহাপরিচালক আইসিটি অধিদপ্তর জানান যে ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (ইডিসি) প্রকল্প হতে একাত্তরটি বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে এবং এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হতে আবেদন আহবান করা হয়েছে। সভায় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতায় স্থাপিত ইনকিউবেশন সেন্টারে সাথে সম্পৃক্ত স্টার্টআপ কার্যক্রম পরিচালনায় একটি বিজনেস মডেল প্রণয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।

০৬। সভায় সচিব, ডাক ও টেলি যোগাযোগ জানান যে, বিটিআরসির SOF (Sicial Obligation Fund) হতে দুর্গম অঞ্চলে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভি-সেট স্থাপন করা হয়। কিন্তু সেগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণের অভাবে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে সকল ডিভাইস সংরক্ষণ ও মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন। সভাপতি, বেসিস জানান আইটি /আইটিইএস সেক্টরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশের আইসিটি কার্যক্রমকে বহির্বিশ্বে ব্র্যান্ডিং করা প্রয়োজন। বহির বিশ্বে আইটি /আইটিএস সেক্টরে কাজের যে বিশাল সুযোগ রয়েছে সে সুযোগ কাজে লাগানো এবং রপ্তানির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখনই পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। তিনি বহির বিশ্বে আইসিটি খাতে ব্র্যান্ডিং, প্রয়োজনে লবিস্ট নিয়োগ এবং দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষে সমন্বিতভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করার প্রয়োজন মর্মে সভায় মত প্রকাশ করেন। সভায় বহির বিশ্বে আইসিটি খাতে ব্র্যান্ডিং প্রয়োজনে লবিস্ট নিয়োগ এবং দক্ষ জনবল তৈরীর লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সমন্বয়ের জন্য একটি কমিটি গঠনের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়।

০৭। সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্ত সমূহ গৃহীত হয়।


১.১। সিদ্ধান্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলভাবে বাস্তবায়ন হওয়ায় এ অর্জনটি একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে দেশব্যাপী উদযাপন করতে হবে। বাস্তবায়ন কারি কর্তৃপক্ষ: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ১.২। দেশের সকল পর্যায়ে স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভীশন ২০৪১ সম্পর্কে গৃহীত কর্মপরিকল্পনা ব্যাপকভাবে প্রচারে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: মন্ত্রণালয়/বিভাগ/ সংস্থা/ বিভাগীয় কমিশনার/ জেলা প্রশাসক
১.৩। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/ সংস্থা ও মাঠ পর্যায়ের জাতীয় ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদ কার্যক্রম মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ ও এ টু আই প্রকল্প সমন্বিতভাবে মনিটরিং করবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও এ টু আই প্রকল্প। ১.৪। দুর্গম অঞ্চলে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনে SOF (Social Obligation Fund) হতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত ভি-সেট গুলো সংরক্ষণ ও মেরামতের ব্যয় স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠান নির্বাহ করবে। বাস্তবায়ন কারী কর্তৃপক্ষ : বিটিআরসি ১.৫। আগামী ছয় মাসের মধ্যে পিএসিসি কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সরকারি কর্মচারী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি (GEMS) সফটওয়্যারটির প্রশিক্ষণ এবং পাইলটিং এর কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ১.৬। বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্থাপিত ইনকিউবেশন সেন্টার এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড স্টার্টআপ কার্যক্রম পরিচালনায় সমন্বিতভাবে একটি বিজনেস মডেল প্রণয়ন করতে হবে। বিজনেস মডেল প্রণয়নে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ সমন্বয় করবে। বাস্তবায়ন কারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, বিসিসি এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড। ১.৭। বহির বিশ্বে আইসিটি খাতে ব্র্যান্ডিং প্রয়োজনে লবিস্ট নিয়োগ এবং দক্ষ জনবল তৈরীর লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সমন্বয়ের জন্য ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। বাস্তবায়ন কারী কর্তৃপক্ষ: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং আইসিটি অ্যাসোসিয়েশন সমূহ। ১.৮। বৈঠক প্ল্যাটফর্মটি পর্যায়ক্রমে সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/ সংস্থায় ব্যবহারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল বিসিসি। ১.৯। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় দক্ষ জনবল গড়ে তোলার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি সমূহ যেমন: AI, Digital Security, 4IR, Big Data, Block Chain, Robotics ও IoT ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং আইসিটি অ্যাসোসিয়েশন সমূহ। ১.২০। আগামীতে ব্লেন্ডেড এডুকেশন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং 5জি সেবা চালু এবং পরবর্তী সময় 2025 সাল নাগাদ ব্যান্ডউইথের চাহিদা বিবেচনায় চতুর্থ সাবমেরিন কেবলে সংযোগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ১.১১,। অধিকতর নিরাপদ ও সিসমিক জোন বিবেচনায় গোপালগঞ্জে একটি আন্তর্জাতিক মানের ডাটা সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। ১.১২। International Telecommunication Union (ITU) স্বীকৃত Telecommunication Conformance Testing Centre স্থাপন ও Testing Regime এবং ন্যাশনাল একাডেমী ফর এডভান্সড টেলিকমিউনিকেশনস রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং (NAATRT) প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়ন কারী কর্তৃপক্ষ: ডাকও টেলি যোগাযোগ বিভাগ। ১.১৩। অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল সমাজ গড়ে তোলা এবং পিছিয়ে পড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূল ধারায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে ডিজিটাল ইনক্লুশন ফর ভালরেবল এক্সপ্লেশন (ডাইড) উদ্যোগের আওতায় আত্মকর্মসংস্থান ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। ১.১৪। শিক্ষার্থীদের অনলাইন শিক্ষায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে "ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান লাপটপ ওয়ান ড্রিমের" আওতায় শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ সহায়তা প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও অধিদপ্তর। ১.১৫। ক্ষুদ্র কুটির, ছোট, মাঝারি ব্যবসাগুলোর জিডিপিতে অবদান বৃদ্ধির লক্ষ্যে এন্টারপ্রাইজ ভিত্তিক ব্যবসা গুলোকে বিনিয়োগ উপযোগী স্টার্টআপ হিসেবে প্রস্তুত করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: শিল্প মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ হাইটেক পাঠ কর্তৃপক্ষ এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড। ১.১৬। বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতায় অল্টারনেটিভ স্কুল ফর স্টার্টআপ এডুকেটর অফ টুমরো (এসেট) এবং সেন্টার ফর লার্নিং ইনোভেশন এন্ড ক্রিয়েশন অফ নলেজ (ক্লিক) প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। ১.১৭। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতায় বাংলাদেশ নলেজ ডেভেলপমেন্ট পার্ক নির্মাণ ও পরিচালনা এবং সেলফ এমপ্লয়মেন্ট ও এন্ট্রে প্রেনেরশিপ ডেভেলপমেন্ট (সীড) প্লাটফর্ম স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। ১.১৮। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় এজেন্সি ফর নলেজ অন অ্যারোন নটিকাল এন্ড স্পেস হরাইজন ( AKASH) আকাশ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ১.১৯। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও অধিদপ্তরের আওতায় কনটেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং ও লিংকেজ ল্যাব (সেল) স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর। ১.২০। সার্ভিস এগ্রিগেট ট্রেনিং (SAT) মডেলের সরকারি সেবা ও অবকাঠামো নির্ভর উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল। ১.২১। সকল ডিজিটাল সেবাকে কেন্দ্রীয় ভাবে সমন্বিত ক্লাউডের আওতায় নিয়ে আসার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: সকল মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ সংস্থা। ১.২২। সরকারের সংস্থা সমূহ পারস্পরিক প্রয়োজনে তাদের মধ্যে ডাটা শেয়ার করবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ দ্রুত এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: সকল মন্ত্রণালয় বিভাগ/ সংস্থা /বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ১.২৩। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সেবা সমূহকে অনলাইনের আওতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন। ১.২৪। ডিজিটাল বাণিজ্য কর্তৃপক্ষ (DGA) স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ১.২৫। ISP এর কার্যক্রমকে IT/ITES সেক্টর এর অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। ১.২৬। স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্সের নির্বাহী কমিটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ। ০৮। সভায় অন্য কোন আলোচনা না থাকায় সভাপতি সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সবার কার্যক্রম সমাপ্ত করেন। স্বাক্ষরিত ড: আহমদ কায়কাউস প্রধানমন্ত্রী মুখ্য সচিব ও সভাপতি স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স এর নির্বাহী কমিটি।










No comments

Your opinion here...

Theme images by fpm. Powered by Blogger.