সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিতে শিখন মান যাচাই বিষয়ে ট্যুলসভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু ৩০ মে থেকে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিতে শিখন মান যাচাই বিষয়ে ট্যুলসভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু ৩০ মে থেকে
👉৩য় পর্যায়ের চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য "বাংলা,ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শিখন মান যাচাই সংক্রান্ত ট্যুলস" বিষয়ক তথ্যপত্র প্রণয়ন এবং প্রশিক্ষণ পরিচালনা সংক্রান্ত।(২৮/০৫/২০২৫)
প্রাথমিক শিক্ষায় মানোন্নয়নের অংশ হিসেবে সরকার আগামী ৩০ মে ২০২৫ থেকে দেশব্যাপী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে শিক্ষার্থীদের শিখন মান যাচাই সংক্রান্ত ট্যুলস ব্যবহারে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) প্রশিক্ষণ বিভাগ থেকে পাঠানো এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি-৪) এর আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩য় পর্যায়ের চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণের জন্য অর্থ বরাদ্দ ছাড় করা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে, ইউআরসি/টিআরসি ইনস্ট্রাক্টরদের উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার, সহকারী শিক্ষা অফিসার এবং শিক্ষক প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে প্রশিক্ষণ চাহিদা বিশ্লেষণপূর্বক তথ্যপত্র প্রণয়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ডিপিই কর্তৃক প্রণীত তথ্যপত্রে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে শিখন অবস্থা যাচাইয়ের জন্য নির্ধারিত ট্যুলস সংযোজন করা হয়েছে। এই ট্যুলসটিতে রয়েছে—
-
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে শিখন মান যাচাইয়ের ২০২৫ নির্দেশিকা
-
রেকর্ড সংরক্ষণের নিয়মাবলী ও ফরম
-
গণিতে প্রাথমিক ডায়াগনস্টিক/বেসলাইন মূল্যায়ন নির্দেশিকা ও ফলাফল সংরক্ষণ ফরম
প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত নির্দেশনায় বলা হয়েছে—
-
পলিসি ও অপারেশন বিভাগ কর্তৃক প্রণীত ট্যুলস ও ব্যবহার নির্দেশিকাকে প্রশিক্ষণের তথ্যপত্র হিসেবে ব্যবহার করতে হবে
-
নির্ধারিত বিধিমালা অনুসরণ করে ৩০ মে ২০২৫ থেকে শুরু করে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হবে
-
এই ট্যুলস ব্যবহারের সিদ্ধান্ত কেবল এই পর্যায়ের প্রশিক্ষণের জন্য প্রযোজ্য, ভবিষ্যতে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহারযোগ্য নয়
-
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ চলবে
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোঃ বায়েজীদ খান স্বাক্ষরিত নির্দেশনাটিতে উল্লিখিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল উপজেলা শিক্ষা অফিসকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
এই উদ্যোগ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিখন ঘাটতি নিরূপণ এবং সুনির্দিষ্টভাবে পাঠদান পদ্ধতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন অবস্থান নির্ধারণে এসেসমেন্ট টুলস ব্যবহারে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা
ঢাকা, ২৮ মে ২০২৫:
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন অবস্থান নির্ধারণ ও মানোন্নয়নের লক্ষ্যে একটি বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়েছে। প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের উপর ভিত্তি করে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। পরিকল্পনার আওতায় প্রতিটি শিক্ষার্থীর শিখন স্তর নির্ধারণ করে তাদের উপযোগী পাঠদান নিশ্চিত করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৯ মে ২০২৫ তারিখের নির্দেশনার আলোকে এই কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি এন্ড অপারেশন) মোহাম্মদ কামরুল হাসান, এনডিসি স্বাক্ষরিত স্মারকে এই তথ্য জানানো হয়।
কর্মপরিকল্পনার মূল বিষয়বস্তু:
১. শিখন অবস্থান নির্ধারণ (Baseline Survey):
২৪ জুন থেকে ১০ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০০% শিক্ষার্থীর বাংলা, ইংরেজি ও গণিতে শিখন অবস্থান যাচাই করা হবে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবেন, তত্ত্বাবধান করবেন ইউইও এবং এইউইও।
২. শিখন ঘাটতি চিহ্নিতকরণ ও দূরীকরণ:
১১-৩০ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত শিখন ঘাটতি নির্ধারণ করে যথাযথ কর্মপরিকল্পনা তৈরি ও কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
৩. পুনর্মূল্যায়ন:
সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি মূল্যায়ন করা হবে।
সেপ্টেম্বর: বিদ্যালয়ের ২৫% শিক্ষার্থী পুনরায় যাচাই
অক্টোবর: ১০% শিক্ষার্থীর অগ্রগতি মূল্যায়ন
নভেম্বর: চূড়ান্ত মূল্যায়ন (নমুনা ভিত্তিক)
এই মূল্যায়নে অংশ নেবেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা অফিসার, ইউআরসি, টিআরসি এবং অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
নির্দেশনা ও করণীয়:
অভিভাবকসহ প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
বিভাগীয় ও উপজেলা পর্যায়ের টাস্কফোর্স কমিটিকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে।
বিদ্যালয় পর্যায়ে কার্যক্রমের নিবিড় মনিটরিং নিশ্চিত করতে হবে।
সংযুক্তি:
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের এসেসমেন্ট টুলস, রেকর্ড ফরম ও নির্দেশিকা (প্রতি বিষয়ে ৭টি করে)
কার্যক্রম বাস্তবায়নের নির্দেশিকা
এই পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের মৌলিক দক্ষতা উন্নয়ন এবং পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ প্রদানের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
তারিখ: ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
২৮ মে ২০২৫
বিষয়ঃ চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য "বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীর শিখন মান যাচাই সংক্রান্ত ট্যুলস" বিষয়ক তথ্যপত্র প্রণয়ন ও প্রশিক্ষণ পরিচালনা।
উপর্যুক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি৪) এর আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সকল উপজেলায় ৩য় পর্যায়ে চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনার অর্থ ছাড়করণ করা হয়েছে। প্রেরিত নীতিমালা অনুসারে ইউআরসি/টিআরসি ইন্সট্রাক্টরগণকে উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার, সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার, শিক্ষক প্রতিনিধি সমন্বয়ে সভার মাধ্যমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে প্রাপ্ত প্রশিক্ষণ চাহিদা পর্যালোচনা করে চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণের বিষয় নির্বাচনপূর্বক তথ্যপত্র প্রণয়ন করার নির্দেশনা রয়েছে। বর্ণিত বিষয়ে ৩য় পর্যায়ের সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণের তথ্যপত্র প্রণয়নের বিষয়বস্তু প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্ধারিত হয়েছে। ২। ১ম-৫ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে শিখন অবস্থা যাচাই সংক্রান্ত ট্যুলস প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর হতে প্রণয়ন করা হয়েছে। উক্ত ট্যুলসটিতে বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষার্থীর শিখন অবস্থা যাচাই ২০২৫ নির্দেশিকা, রেকর্ড সংরক্ষণ নিয়মাবলী, রেকর্ড সংরক্ষণ ফরমসহ গণিত বিষয়ে প্রাথমিক গণিত ডায়াগনস্টিক/বেসলাইন মূল্যায়ন নির্দেশিকা ও ফলাফল সংরক্ষণ ফরম সন্নিবেশিত রয়েছে। ৩। বর্ণিত বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর হতে প্রণীত ট্যুলসটি মাঠ পায়ে কার্যকরভাবে ব্যবহার এর জন্য এটিকে ৩য় পর্যায়ের সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণে তথ্যপত্র হিসেবে ব্যবহারের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে নির্দেশনা নিম্নরূপঃ ক) পলিসি ও অপারেশন বিভাগ হতে প্রণীত বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে ১ম-৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শিখন মান যাচাই সংক্রান্ত ট্যুলস ও এর ব্যবহার নিদেশিকাটি চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণে তথ্যপত্র হিসেবে ব্যবহার করতে হবে; খ) তথ্যপত্র প্রণয়নের বিধি বিধান অনুসরণপূর্বক ৩০ মে ২০২৫ তারিখ হতে সকল উপজেলায় ৩য় পর্যায়ের চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ আয়োজন এবং আর্থিক বছর বিবেচনায় যথাসময়ে তা শেষ করতে হবে; গ) প্রণীত ট্যুলস বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এটিকে চাহিদাভিত্তিক সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণে অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্তটি পরবর্তীতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার বিবেচনাযোগ্য নয়; ঘ) যথারীতি সকাল ৯.০০ টা হতে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ পরিচালনা করতে হবে। ৪। এমতাবস্থায়, উপরোল্লিখিত নির্দেশনা মোতাবেক ৩০ মে ২০২৫ তারিখ হতে ৩য় পর্যায়ের সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ৫। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন রয়েছে।
স্বাক্ষরিত
মোঃ বায়েজীদ খান সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ)
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
সেকশন ২, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
www.dpe.gov.bd
স্মারক নং-৩৮.০১.০০০০.৮০১.৯৯.০০৭.২৩-
তারিখ: ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
২৮ মে ২০২৫
বিষয়: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রণীত এসেসমেন্ট টুলস ব্যবহার করে শিখন অবস্থান নির্ধারণ ও শিখন উন্নীতকরণে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন।
সূত্র: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নম্বর- ৩৮,০০,০০০০,০০০,০০৮,৯৯.০০০২.২০.২৫৯, তারিখ: ১৯ মে ২০২৫
উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রণীত টুলস এর মাধ্যমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে প্রতিটি শিক্ষার্থীর শিখন অবস্থান নির্ধারণ এবং বিষয়ভিত্তিক কর্মপদ্ধতি ও কর্মপরিকল্পনা অনুসরণ করে শিখন অবস্থার উন্নয়নে স্তরভিত্তিক পাঠদানের ব্যবস্থা করা আবশ্যক। অপেক্ষাকৃত পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের অবস্থার উন্নয়নে প্রস্তুতকৃত এসেসমেন্ট টুলস এর মাধ্যমে কার্যক্রম গ্রহণের নিমিত্ত নিম্নোক্ত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে;
বিবরণঃ
১) বিদ্যালয় পর্যায়ে Assessment Tools এর ভিত্তিতে ১০০% শিক্ষার্থীর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির প্রতিটি শিক্ষার্থীর বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের বর্তমান অবস্থান যাচাই (Bese line survey)
সময়সীমাঃ ২৪ জুন-১০ আগষ্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
বাস্তবায়নকারীঃ প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক
তত্ত্বাবধানকারীঃ ইউইও এবং এইউইও
২) শিখন অবস্থানের ভিত্তিতে শিখন ঘাটতি দূরীকরণে যথাযথ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ
সময়সীমাঃ১১-৩০ আগস্ট/২০২৫
বাস্তবায়নকারীঃ প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক
তত্ত্বাবধানকারীঃ ইউইও এবং এইউইও
৩) শিখন ঘাটতি দূরীকরণে যথাযথ কার্যক্রম পরিচালনা
সময়সীমাঃ ১১-৩০ আগস্ট/২০২৫
বাস্তবায়নকারীঃ প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক
তত্ত্বাবধানকারীঃ ইউইও এবং এইউইও
৪) টুলস ব্যবহার করে ১টি বিদ্যালয়ের ২৫% শিক্ষার্থীদের মান পুন: যাচাই করা
সময়সীমাঃ ২০২৫ ০১-৩০ ২০২৫ সেপ্টেম্বর
বাস্তবায়নকারীঃ এইউইও/থানা শিক্ষা আীফসার/সহকারী ইন্সট্রাক্টর/টিআরসি
তত্ত্বাবধানকারীঃ ডিপিইও
৫) টুলস ব্যবহার করে ১০% শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি যাচাই করা
সময়সীমাঃ ০১-৩০ অক্টোবর ২০২৫
বাস্তবায়নকারীঃ উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার ও ইন্সট্রাক্টর ইউআরসি/টিআরসি
তত্ত্বাবধানকারীঃ ডিডি ও ডিপিইও প্রাথমিক শিক্ষা
৬) টুলস ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি চূড়ান্ত যাচাই (নমুনা ভিত্তিক)
সময়সীমাঃ ০১-৩০ নভেম্বর ২০২৫
বাস্তবায়নকারীঃ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা/বিভাগীয় উপপরিচালক, ডিপিইও. সুপারিনটেনডেন্ট, এডিপিইও
তত্ত্বাবধানকারীঃ প্রাগম
০২। উক্ত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে নিম্নরূপ কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে:
ক) গৃহিতব্য কর্মসূচিতে অভিভাবকসহ প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের সকল সদস্যের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে;
খ) বিভাগীয় ও জেলা টাস্কফোর্স কমিটি এবং উপজেলা এডহক কমিটির সভাপতি ও সদস্যগণকে কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত করতে হবে;
গ) শিক্ষার্থীদের মান উন্নীতকরণের কার্যকম ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে; এবং
ঘ) বিদ্যালয় পর্যায়ে এ কার্যক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নিবিড়ভাবে মনিটরিং করতে হবে।
০৩। এমতাবস্থায়, উল্লিখিত কর্মপরিকল্পনা মোতাবেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিখন অগ্রগতি যাচাই ও শিখন অবস্থান উন্নীতকরণে প্রণীত টুলস, রেকর্ড ফরম ও নির্দেশিকা অনুসরণ এবং ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
সংযুক্ত:
১. বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির) এসেসমেন্ট টুলস, রেকর্ড ফরম ও নির্দেশিকা প্রতিটি ০৭ (সাত) প্রস্থ।
২. করণীয় নির্দেশিকা।
স্বাক্ষরিত
মোহাম্মদ কামরুল হাসান, এনডিসি
পরিচালক (পলিসি এন্ড অপারেশন)
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
No comments
Your opinion here...