নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্টদের করণীয় প্রসঙ্গে DSHE এর নির্দেশনা। (০২/০৫/২০২৩)
Views
PDF Download
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্টদের করণীয় প্রসঙ্গে DSHE এর নির্দেশনা। (০২/০৫/২০২৩)
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর
বাংলাদেশ, ঢাকা
www.dshe.gov.bd
স্মারক নং : ৩৭.০২.০০০০.১০৭.৩১.১৫০.২০৯৩.৯৭৩
তারিখ : ০২ মে ২০২৩
বিষয়: নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্টদের করণীয় প্রসঙ্গে
উপর্যুক্ত বিষয়ের আলোকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্টদের সংযুক্ত নির্দেশনা করণীয় যথাযথভাবে প্রতিপালন করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
সংযুক্তি: নতুন শিক্ষাক্রম সংক্রান্ত নির্দেশনা করনীয় ০৩ পাতা।
স্বাক্ষরিত
এসএম জিয়াউল হায়দার হেনরি
সহকারি পরিচালক (মাধ্যমিক ২)
৪১০৫০১১৮
addshesecondary2@gmail.চমনতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে মাঠ পর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের করণীয়।
মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের নিম্নোক্ত নির্দেশনা/ করণীয় যথাযথভাবে প্রতিপালন করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।
★ শিক্ষার্থীদের করণীয়:
★ নিয়মিত বিদ্যালয় যাওয়া এবং শ্রেণি কার্যক্রমের অংশগ্রহণ করা।
★ সঠিক সময় পড়াশোনা করা, খাওয়া, ঘুমানো এবং মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলায় অংশ নেয়া।
★ NCTB কর্তৃক প্রণীত পাঠ্যপুস্তক ও সম্পূরক পঠন সামগ্রী পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।
★ নতুন কে গ্রহণ করার উপযুক্ত মানসিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করা।
★ সরকার প্রদত্ত শিখন সামগ্রী যথাসময়ে সংগ্রহ করা।
★ শ্রেণিকক্ষে এবং শ্রেণিকক্ষের বাইরে Activity Based Learning একটিভিটি বেজড লার্নিং কার্যক্রমের স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করা
★ বিদ্যালয়ের শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে শ্রেণী শিক্ষকের সাথে আলাপ করা।
★ অবসর সময় বাংলাদেশে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ সৃজনশীল বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।
★ শিখন সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয়ে নিয়ে অভিভাবকের (মা-বাবার) সাথে কথা বলে পরামর্শ গ্রহণ করা।
★ নিজের বুদ্ধিমতা দিয়ে শিখনের সর্বক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করা।
★ দলগত কাজে সহপাঠীদের মূল্যায়নে নিরপেক্ষতা সততা ও নৈতিকতা বজায় রাখা।
★ স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য গঠিত ক্লাবসমূহের মধ্যে অন্তত দুটি ক্লাবে নিজেকে সম্পৃক্ত করা।
★ অভিভাবকদের করণীয়:
★ সন্তানদের /শিক্ষার্থীদেরকে নিজের এবং বাড়ির ছোট ছোট কাজগুলো করানোর বিষয়ে উৎসাহ প্রদান করা।
★ সন্তানদের শিক্ষার্থীদের সময় দেওয়া, তাদের গতিবিধির লক্ষ্য করা।
★ সন্তানদেরকে /শিক্ষার্থীদেরকে ভালো কাজে উৎসাহ দেওয়া এবং ভুল /অপ্রয়োজনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করা।
★ কারিকুলাম বিস্তরণে অভিভাবকদের যে দায়িত্ব তার সঠিকভাবে পালন করা।
★ সন্তানদের/ শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করা।
★ সন্তানদের /শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট /কোচিং এ নিরুৎসাহিত করা।
★ সন্তানদের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয় নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা।
★ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকা।
★ শ্রেণি শিক্ষকদের করণীয়;
★ টিচার্স গাইড ও পাঠ সংশ্লিষ্ট উপকরণসহ শিখন শেখানো কার্যক্রম পরিচালনা করা।
★ গতানুগতিক শিক্ষক কেন্দ্রিক পদ্ধতি পরিহার করে সহায়তা কারীর ভূমিকা পালন করা। প্রকৃতপক্ষে প্রচলিত ভূমিকার ঊর্ধ্বে গিয়ে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক হয়ে উঠবেন সহ-শিক্ষার্থী।
★ হোম ভিজিট ও উঠান বৈঠক করা।
★ প্রকল্প ভিত্তিক কাজ ও অনুসন্ধান মূলক কাজে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, ডাইরি ব্যবহারে উৎসাহিত করা।
★ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়তা মূলক একীভূত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিখন পরিবেশ নিশ্চিত করবেন যাতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিখনের উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়।
★ শ্রেণি শিক্ষক যে সকল সমস্যা চিহ্নিত করবেন তা নিয়ে প্রতি সপ্তাহেরপ্রধান শিক্ষকের সাথে সাপ্তাহিক সভায় আলোচনা করা ও সমস্যার সমাধানে কৌশল নির্ধারণ করা।
★ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করা।
★ Slow Learners/Advanced leatners চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী শিখন কার্যক্রম পরিচালনা করা এবং তাদের শিখন পরিস্থিতি উন্নয়নে কার্যকর কৌশল প্রয়োগ।
★ মূল্যায়নের মূলনীতি অনুসরণপূর্বক শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন যোগ্যতার মূল্যায়ন নিশ্চিতকরণ ও মূল্যায়নের ধারাবাহিক রেকর্ড সংরক্ষণ।
★ শিক্ষার্থীদের দলগত কাজসহ সামগ্রিক মূল্যায়নের নিরপেক্ষতা, সততা ও নৈতিকতা বজায় রাখা।
★ শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক শিখন পরিবেশ তৈরি করতে শিক্ষককে মূলত Facilitator ফ্যাসিলিটেটরের ভূমিকা পালন করা।
★ শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক শিক্ষার্থীর মধ্যে কারিকুলাম সংশ্লিষ্ট বাস্তব জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা আদান-প্রদানের একটা অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা।
★ প্রতিষ্ঠান প্রধানদের করণীয়:
* এনসিটিভি কর্তৃক প্রদত্ত রুটিন /গাইডলাইন অনুযায়ী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকদের মাধ্যমে শ্রেণি কার্যক্রম নিশ্চিত করা।
★ শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং শিখন কার্যক্রম পরিচালনায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করা।
★ শিক্ষকদের সাথে নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা।
★ শিক্ষাক্রমের নির্দেশিত কৌশল ও পদ্ধতির শ্রেণী পাঠদানে অনুসৃত হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
★ শিখন কালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীদের হাতে তৈরি বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে অভিভাবক, শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ছোট পরিসরে শিক্ষা উপকরণ মেলার আয়োজন করা।
★ শিক্ষার্থী, অভিভাবক, ও শিক্ষক সহ অংশীজজনের সক্রিয় সমর্থন ও অংশগ্রহণের জন্য সমন্বিত গণযোগাযোগ কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা।
★ বছরে তিনটি অভিভাবক সমাবেশ নিশ্চিত করা এবং অভিভাবকদের সুবিধাজন্ক গ্রুপ করে শ্রেণিক কার্যক্রম দেখার ব্যবস্থা করা।
★ যে সকল শিক্ষকের লেখার অভ্যাস রয়েছে তাদের লিখনীতে নতুন কারিকুলামের পজিটিভ দিক তুলে ধরার জন্য উৎসাহ প্রদান করা।
★ প্রতি তিন মাসে কমপক্ষে একবার শিক্ষকদের In house প্রশিক্ষণের আয়োজন করা।
★ প্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামে অন্তর্ভুক্ত যে সব বিষয় যথাসম্ভব বুঝার চেষ্টা করা। এতে তিনি Inter Subject Relation) আন্তঃ বিষয় সম্পর্কেটি বুঝতে ও যথাযথ বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
★ প্রাত্যহিক সমাবেশে নীতিবাকের সাথে কারিকুলাম বাস্তবায়নের শপথ নিশ্চিত করা।
★ প্রতিষ্ঠানের ফটকের দৃষ্টিগোচর স্থানে কারিকুলাম বাস্তবায়নের স্লোগান /স্বপ্ন/ প্রত্যয় লেখা।
★ নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের শিখন শেখানো কার্যক্রম নিবিড় পর্যবেক্ষণ করা ও শিক্ষকগণকে পরামর্শ দেওয়া।
★ শিক্ষার্থীদের দ্বারা কম্পিউটার ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, গ্রিন ক্লাব, পরিবেশ ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্রিয়া ক্লাব, হেলথ ক্লাব গঠন ও সক্রিয় রাখার উৎসাহিত করা।
★উপজেলা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পর্যায়ে করণীয়।:
★পাঠ্যপুস্তক শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষা উপকরণ যথাসময়ে সংশ্লিষ্ট দের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা গ্রহণ।
★ শিক্ষকগণ পাঠ সংশ্লিষ্ট উপকরণ ও এনসিটিবি প্রদত্ত রুটিন /গাইড লাইন অনুযায়ী শিখন শেখানোর কার্যক্রম পরিচালনা করছেন কিনা তা নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনা।
★ শিক্ষার্থীদের উপকরণ মেলার আয়োজনে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সহযোগিতা করা এবং নির্বাচিত সেরাদের পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা করা।
★ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে শিক্ষা বিভাগের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা যেন নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে খরচ হয় সে বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করে আলোচনা করা।
★ প্রধান শিক্ষকদের কারিকুলাম বাস্তবায়নে অর্থ বরাদ্দ ও অভিভাবক সমাবেশ নিশ্চিত করনে উৎসাহিত করা।
★ প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিয়মিতভাবে সরকারি জুমসভার আয়োজন করা এবং মাসিক প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করা।
★ Remote area visit এবং Monitoring করা। সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধান বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া।
★ Guide/ Note বই কোচিং বিষয়ের নীতিমালা বহির্ভূত কার্যক্রম বন্ধের জন্য উপজেলা ;থানা পর্যায়ে মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপনের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া।
★ জেলা শিক্ষা অফিসার পর্যায় করণীয়;
★ উপজেলা; থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও প্রধান শিক্ষকদের কার্যক্রম সমন্বয় করা।
★ উপজেলা/ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের ভ্রমণসূচি পর্যালোচনা করা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা/ পরামর্শ দেয়া।
★ উপকরণ মেলার আয়োজন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে মেলায় তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা।
★ এলাকার শিক্ষা সংশ্লিষ্ট গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মেলা উপস্থিত করানো এবং মেলা থেকে শিক্ষার উপকরণ ক্রয়্রে উৎসাহিত করা।
★ মাসিক প্রতিবেদন আঞ্চলিক উপ-পরিচালক বরাবর প্রেরণ করা
★ স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করা।
★ উপজেলা পর্যায় কর্মকর্তাদের নিয়ে জুম/ সরাসরি সভার আয়োজন করা।
★ জেলায় এতদ সংক্রান্ত যাবতীয় আয়োজনে আঞ্চলিক উপ-পরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকের সাথে যোগাযোগ রক্ষা ও সহযোগিতা গ্রহণ করা।।
★ স্কুল পরিদর্শনে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের বিষয় নিবিড় পর্যবেক্ষণ করা পরামর্শ দেয়া।
★ আঞ্চলিক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের করণীয়:
★ TG, পাঠ্যপুস্তক বিতরণ বিষয়ে এনসিটিবি এর সাথে সমন্বয় করে তথ্যাদি দ্রুত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে আপডেট প্রদান করা।
★শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের উপর প্রস্তুতকৃত বিভিন্ন ভিডিও ক্লিপ তৈরি করে থানা /উপজেলার/ জেলা/ আঞ্চলিক পর্যায়ের বার্ষিক সমন্বয় সভায় প্রচার করা।
★ স্থানীয় সাংবাদিক ও জনপ্রতিনিধি যেমন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বারদের নিয়ে একদিনের অরিয়েন্টেশন কোর্সের ব্যবস্থা করা।
★ জেলা শিক্ষা অফিসার উপজেলা/ থানা শিক্ষা অফিসার, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারগণ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন যথাযথ করছেন কিনা তা তদারকি করা।
★ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সম্পৃক্ত করে সময় সময় জুম সিভার আয়োজন করা।
★ নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের সবল ও দুর্বল দিকগুলো খুঁজে বের করে কার্যকর কৌশল ও নীতি নির্ধারণে তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর করা।
★ উপকরণ মেলায় অংশ নেয়া, উপকরণ ক্রয় ও বিক্রয়ে সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করা।
★ স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করা।
★ প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নের সকল পর্যায়ে মনিটরিং করা ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রতিবেদন প্রেরণ করা।
★ নিয়মিত অংশীজন সভার আয়োজন করে এতদসংক্রান্ত গৃহীত মতামত /সুপারিশ সমূহ বাস্তবায়ন করা।
★ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জুম সভার আয়োজন করা এবং তার প্রতিবেদন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করা।
PDF Download
No comments
Your opinion here...