বকেয়া বেতন-ভাতার বরাদ্দ প্রদান সংক্রান্ত DPE এর নির্দেশনা। (১৫/০৩/২০২৩)
Views
স্মারক নং: ৩৮.০১.০০০০.১৫২.০২০.০৮৭.২০১৮-১১৬১(১১৬৬)
০৪। সকল বকেয়ার ক্ষেত্রে বকেয়া দাবিটি সঠিক হয়েছে এবং বকেয়ার বরাদ্দ প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হলো মর্মে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার/সুপারিনটেনডেন্ট এর সুপারিশ থাকতে হবে। ৫) এমতাবস্থায় উপরোক্ত ক্রমিক ১, ২ ও ৩ এর বিষয়ে কাগজপত্র এবং ক্রমিক চারে উল্লিখিত সুপারিশসহ বকেয়ার প্রস্তাব প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হলো। কাগজপত্রাদির ঘাটতি পরিলক্ষিত হলে বিষয়টি নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে না। ইউইও/টিইও/ইউ আর সি/টি আরসি থেকে সরাসরি প্রেরিত কোন বকেয়া বিল সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি প্রেরণ করা হলে তা বিবেচনাযোগ্য নয়। ০৬। বিষয়টি অতীব জরুরী।
বকেয়া বেতন-ভাতার বরাদ্দ প্রদান সংক্রান্ত DPE এর নির্দেশনা। (১৫/০৩/২০২৩)
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
সরকার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
সেকশন ২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬
www.dpe.gov.bd
তারিখ: ১৫ মার্চ ২০২৩
বিষয়: বকেয়া বেতন ভাতা বাজেট বরাদ্দ্য প্রধান সংক্রান্ত।
উপর্যুক্ত বিষয়েরর পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, মাঠ পর্যায়ে থেকে কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক/শিক্ষিকাগণের বকেয়া বেতন ভাতাদির বাজেট বরাদ্দের জন্য নিম্ন বর্ণিত কাগজপত্র ও তথ্যাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার/সুপারিনটেনডেন্ট এর মতামতসহ সুপারিশ প্রেরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
উপর্যুক্ত বিষয়েরর পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, মাঠ পর্যায়ে থেকে কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক/শিক্ষিকাগণের বকেয়া বেতন ভাতাদির বাজেট বরাদ্দের জন্য নিম্ন বর্ণিত কাগজপত্র ও তথ্যাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার/সুপারিনটেনডেন্ট এর মতামতসহ সুপারিশ প্রেরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
১। জাতীয়করণকৃত শিক্ষকগণের বকেয়া বিলের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রেরণ করতে হবে।
ক) বকেয়ার কারণ উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক শিক্ষিকার আবেদন পত্র।
খ) বিদ্যালয় জাতীয়করণের প্রজ্ঞাপন।
গ) শিক্ষক জাতীয়করণে প্রজ্ঞাপন।
ঘ) জাতীয় বেতন স্কেল/ ২০১৫ সহ সকল বেতন নির্ধারণী ফর্ম।
ঙ) নির্ধারিত বিল ফরমেট প্রস্তুতকৃত বিলে স্থানীয় হিসাবরক্ষণ অফিস থেকে নন ড্রয়াল প্রত্যয়ন (বিলের গায়ে)
চ) বেতন বিলের বিস্তারিত বিবরণ( মাস উল্লেখপূর্বক বছর ভিত্তিক)
ছ) শিক্ষক যোগ্যতাবিহীন কিনা প্রত্যয়ন।
জ) শিক্ষকদের জাতীয়করণের পূর্বের চাকুরীকাল হিসাব করে ইনক্রিমেন্ট ও টাইম স্কেল প্রদান করা হয়েছে কিনা প্রত্যয়ন।
ঝ) ফৌজদারী/বিভাগীয় মামলা আছে কিনা, নিষ্পত্তি হয়েছে কিনা প্রত্যয়ন।
ঞ) সংশ্লিষ্ট শিক্ষক হাজতবাস বা কারাবাস করেছেন কিনা, করলে কতদিন প্রমাণক সহ প্রত্যয়ন।
২। সাময়িক বরখাস্তকালীন বকেয়া বেতন ভাতার ক্ষেত্রে:
ক) বকেয়ার কারণ উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক/শিক্ষিকা গনের আবেদন পত্র।
খ) সাময়িক বরখাস্তের আদেশ।
গ) সামরিক বরখাস্ত প্রত্যাহার আদেশ।
ঘ) মামলা আর্জি সার্টিফাইড কপি।
ঙ) মামলার রায়ের সার্টিফাইড কপি।
চ) রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল হয় নাই মর্মে আইনগত মতামত।
ছ) বেতন নির্ধারণ বিবরণীর কপি।
জ) নির্ধারিত বিল ফর্মে প্রস্তুতকৃত বিলে স্থানীয় হিসাব রক্ষণ অফিস থেকে নন ড্রয়্যাল প্রত্যয়ন (বিলের গায়ে)
ঝ) বিলের বিস্তারিত বিবরণ) মাস উল্লেখপূর্বক বছর ভিত্তিক)
ঞ) বরখাস্ত কালীন সময়েকে কর্মকাল হিসেবে গণ্য করার প্রশাসনিক আদেশ (যথাযথ কর্তৃপক্ষের)
ট) শিক্ষক যোগ্যতা বিহীন কিনা প্রত্যয়ন।
ঠ) শিক্ষকগণের জাতীয়করণের পূর্বের চাকরি কাল হিসাব করে ইনক্রিমেন্ট ও টাইম স্কেল প্রদান করা হয়েছে কিনা প্রত্যয়ন।
ড) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কর্মচারী/ শিক্ষক হাজত বাস বা কারাবাস করেছেন কিনা করলে কত দিন প্রমানক সহ প্রত্যয়ন।
৩। টাইম স্কেল উন্নীত স্কেল সিলেকশন গ্রেড সহ অন্যান্য বকেয়া বিলের ক্ষেত্রে:
ক) বকেয়ার কারণ উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কর্মচারি/ শিক্ষকগণের আবেদন পত্র।
খ) প্রশাসনিক আদেশ (টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, উন্নীত স্কেলে ইত্যাদি)
গ) নির্ধারিত বিল ফর্মে প্রস্তুতকৃত বিলে স্থানীয় হিসাবরক্ষণ অফিস থেকে নন ড্রয়্যাল প্রত্যয়ন মূলকপি (বিলের গায়ে)
ঘ) বেতন বিলের বিস্তারিত বিবরণ (মাস উল্লেখপূর্বক বছর ভিত্তিক)
ঙ) বেতন নির্ধারণ বিবরণী।
চ) শিক্ষক যোগ্যতা বিহীন কিনা প্রত্যয়ন।
ছ) শিক্ষকগণের জাতীয়করণের পূর্বের চাকরির কাল হিসাব করে ইনক্রিমেন্ট ও টাইম স্কেল প্রদান করা হয়েছে কিনা প্রত্যয়ন।
জ) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী/ শিক্ষকের বছরভিত্তিক বেতন বিবরণী।
ঞ) টাইম স্কেল উচ্চতর গ্রেট উন্নীত স্কেলজনিত বকেয়া দাবি বিবেচনার জন্য নিম্ন গণিত ছক মোতাবেক তথ্যাদি।
০৪। সকল বকেয়ার ক্ষেত্রে বকেয়া দাবিটি সঠিক হয়েছে এবং বকেয়ার বরাদ্দ প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হলো মর্মে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার/সুপারিনটেনডেন্ট এর সুপারিশ থাকতে হবে। ৫) এমতাবস্থায় উপরোক্ত ক্রমিক ১, ২ ও ৩ এর বিষয়ে কাগজপত্র এবং ক্রমিক চারে উল্লিখিত সুপারিশসহ বকেয়ার প্রস্তাব প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হলো। কাগজপত্রাদির ঘাটতি পরিলক্ষিত হলে বিষয়টি নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে না। ইউইও/টিইও/ইউ আর সি/টি আরসি থেকে সরাসরি প্রেরিত কোন বকেয়া বিল সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি প্রেরণ করা হলে তা বিবেচনাযোগ্য নয়। ০৬। বিষয়টি অতীব জরুরী।
স্বাক্ষরিত
মোঃ মিজানুল হক
পরিচালক (অর্থ)
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
No comments
Your opinion here...