Views
পরিমার্জিত ই-মনিটরিং টুলস (নতুন অ্যাপস) ব্যবহার এবং IPEMIS সফ্টওয়্যারে আপলোডকৃত প্রতিবেদন বিষয়ক DPE এর নির্দেশাবলি। (০৯/০১/২০২৪)
পরিমার্জিত ই-মনিটরিং টুলস (নতুন অ্যাপস) ব্যবহার এবং IPEMIS সফটওয়্যারে আপলোডকৃত প্রতিবেদন বিষয়ক নির্দেশাবলি প্রেরণ সংক্রান্ত DPE এর নির্দেশনা। (০৯/০১/২৪)।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
মিরপুর-২, ঢাকা-১২১৬
www.dpe.gov.bd
স্মারক নং-৩৮.০১.০০০০.৮০১.০৩.০৬৮.২০২০.০২
তারিখ: ২৫ পৌষ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ০৯ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ
বিষয়: পরিমার্জিত ই-মনিটরিং টুলস (নতুন অ্যাপস) ব্যবহার এবং IPEMIS সফ্টওয়্যারে আপলোডকৃত প্রতিবেদন বিষয়ক নির্দেশাবলি:
পরিমার্জিত ই-মনিটরিং টুলস (নতুন অ্যাপস) ব্যবহার করে প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবীক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্নকরণ এবং IPEMIS সফ্টওয়্যারে আপলোডকৃত প্রতিবেদনের আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুসরণীয় ও প্রতিপালনীয় নির্দেশাবলি:
১. মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ (১২ ক্যাটাগরি) প্রতিমাসে নির্ধারিত টুলস প্রমাপ অনুযায়ী অনলাইনে (ই-মনিটরিং) প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিবীক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন;
২. বিদ্যালয় পরিবীক্ষণের পূর্বে প্রধান শিক্ষক কর্তৃক IPEMIS তথ্য আপডেট ও বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে;
৩. মনিটরিং ও মেন্টরিং গাইডলাইন অনুযায়ী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসারের নেতৃত্বে সমন্বিত পরিবীক্ষণ পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে পরিবীক্ষণ এবং ০৩ (তিন) মাসে উপজেলা/থানার সকল বিদ্যালয় পরিবীক্ষণের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে;
৪. গৃহীত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতি মাসের মোট কর্মদিবসের প্রথমভাগে প্রমাপের অর্ধেক এবং শেষভাগে প্রমাপের অবশিষ্ট বিদ্যালয় সরেজমিনে পরিবীক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন;
৫. অপেক্ষাকৃত নিকটবর্তী ও সুগম বিদ্যালয়ে একাধিকবার যাবার প্রবণতা এড়িয়ে চলতে হবে। তবে পরিবীক্ষণকারী কর্মকর্তা আগ্রহী হলে প্রমাপের অতিরিক্ত বিদ্যালয় পরিবীক্ষণ করতে পারবেন;
৬. দূর্গম ও অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী বিদ্যালয় ই-মনিটরিং এর ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সমস্যা হলে অফলাইনে তথ্য এন্ট্রি করা যাবে। তবে পরিবীক্ষণের পূর্বে ও সাবমিটের সময় অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হবে;
৭. পরিবীক্ষণকালে শ্রেণি কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি পর্যবেক্ষণ বাধ্যতামূলক। এছাড়াও ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির যেকোন একটি শ্রেণির পাঠদান কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে যথাযথভাবে তথ্য সন্নিবেশ করবেন।
৮. ই-মনিটরিং টুলসে শিক্ষার্থীর শ্রেণিভিত্তিক অর্জিত যোগ্যতা ও গঠনকালীন মূল্যায়নের কার্যক্রম অনুযায়ী ০৩ মাস পর পর অর্থাৎ বছরে ৪ (চার) বার সকল শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে নির্দিষ্ট সূচক অনুযায়ী যাচাই করে তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. বিদ্যালয়ে সকল শ্রেণিতে শিখন-শেখানো কার্যক্রম নিশ্চিতকরণের জন্য প্রতি সপ্তাহে প্রধান শিক্ষকের ২টি শ্রেণির পাঠদান পর্যবেক্ষণ (বাড়ীর কাজ, সাপ্তাহিক মূল্যায়ন, এসাইনমেন্ট ইদত্যাদিসহ) এবং সে আলোকে মেন্টরিং কার্যক্রম নিশ্চিত করবেন। এছাড়া ধারাবাহিক ও সামষ্টিক মূল্যায়ন নিশ্চিত করবেন,
১০. শিক্ষার্থীর শিখন অগ্রগতি বিষয়ে শ্রেণি শিক্ষক, বিষয়ভিত্তিক পাঠদানকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত যোগযোগ রাখবেন এবং শিক্ষার্থীর অগ্রগতি প্রতিবেদনে তাদের স্বাক্ষর রাখবেন।
১১. বিদ্যালয় পর্যায়ে প্রধান শিক্ষক প্রতিমাসে ১টি একাডেমিক সভা করে শিখন-শেখানো কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন ক্লাস্টার এইউইও/এটিইও-র নিকট প্রেরণ নিশ্চিত করবেন। সভায় মাঝে মাঝে ক্লাস্টার এইউইও/এটিইওকে আমন্ত্রণ জানাবেন;
১২. উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার প্রতিমাসে সকল এইউইও/এটিইও-দের সমন্বয়ে একাডেমিক সভা করে পরিবীক্ষণ প্রতিবেদন পর্যালোচনাপূর্বক সার-সংক্ষেপ ডিপিইও এবং সংশ্লিষ্টদের প্রেরণ নিশ্চিত করবেন;
১৩ উন্নয়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ড্রপডাউন বক্স থেকে বিদ্যালয়ের বরাদ্দ ও চলমান কার্যক্রম নির্বাচন করে তথ্য এন্ট্রি দিতে হবে। কাজের মানের
৩. উপরোল্লিখিত নির্দেশাবলি প্রতিপালনে কোনরকম শৈথিল্য পরিলক্ষিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহি করতে হবে;
৪. এ নির্দেশাবলি ০১ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
স্বাক্ষরিত
শাহ রেজওয়ান হীয়াত
মহাপরিচালক (গ্রেড-১)
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
DPE এর সকল আপডেট লিঙ্ক
No comments
Your opinion here...