ad

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ২৩টি শিক্ষকমান

Views




(প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ২৩টি শিক্ষকমান)
দেখে নিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের শিক্ষক মান-
(পেশাগত জ্ঞান ও উপলব্ধি)
.............................................................................
১। প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিকের সকল বিষয়ে শিক্ষাদানের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয় ভিত্তিক জ্ঞান ও ধারনা প্রদর্শন করতে পারেন।
২।শিক্ষাক্রমের যোগ্যতা এবং শিখন ফল ও শিক্ষার্থীদের জন্য যথাযথ বিভিন্ন প্রকার শিক্ষাদান কৌশল সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা প্রদর্শন করেন।
৩।প্রাথমিক এবং প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার শিক্ষাক্রম, যোগ্যতা এবং শিখন ফল সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা প্রদর্শন করেন।
৪।শিশুদের শিখন এবং মানসিক ও শারীরিক বিকাশ সম্পর্কিত প্রধান তত্ত্বগুলো সম্পর্কে এবং কীভাবে শিশুদেরকে ভালোভাবে সহায়তা দেওয়া যায় সে সম্পর্কে বাস্তবমুখি সচেতনতা প্রদর্শন করেন।
৫। প্রত্যেক শিশুকে ভালোভাবে জানেন।
৬।প্রচলিত আইন কানুন ও বিধিগত, বাধ্যবাধকতা এবং এর বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি প্রদর্শন করেন।
৭। শিক্ষার্থীরা কার্যকরভাবে শিখন লাভ করতে পারে, এমনভাবে তাদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং ধরে রাখা ও সক্রিয় করার কৌশলযুক্ত পাঠ-পরিকল্পনা প্রনয়ণ ।
৮।সকল শিক্ষার্থী সম্পর্কে উচ্চাশা প্রদর্শন করেন এবং প্রত্যেকে চাহিদা এবং কৃষ্টিগত ঐতিহ্যকে সম্মান করেন ও মূল্য দিয়ে থাকেন।
৯। শিক্ষার্থীদের শিখনফল শিক্ষাদান প্রক্রিয়া এবং বিষয়বস্তু তাদের সকলের নিকট স্পষ্ট এমন ভাবে নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন।
১০। শিখনে অগ্রগতি লাভের ক্ষেত্রে প্রশ্ন করার দক্ষতা এবং আলোচনাকে সার্থকভাবে ব্যবহার করেন।
১১। সকল শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনে সহায়ক, উদ্দেশ্যপূর্ণ, ইতিবাচক, নিরাপদ এবং সমতার ভিত্তিতে শিখন পরিবেশ বজায় রাখেন।
১২।বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের চাহিদার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বাস্তব ইতিবাচক এবং সমতা ভিত্তিক শ্রেণিকক্ষ ব্যবস্থাপনার ব্যবহার করেন।
১৩। শিক্ষার্থীদের সাথে ইতিবাচক ও সম্মানসূচক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল ব্যবহার প্রদর্শন করে থাকেন।
১৪।সমতা ভিত্তিক এবং কার্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য যথাযথ এবং স্থানীয়ভাবে পাওয়া যায় এমন শিক্ষাউপকরন নির্বাচন এবং ব্যবহার করেন।
১৫। শিক্ষক সহজলভ্য বিভিন্ন দ্রব্যাদি ব্যবহার করে শিক্ষাউপকরন নিজেই তৈরী করেন।
১৬। শিখনকে সহায়তা দেয়ার জন্য তথ্য ও প্রযুক্তিসহ অন্যান্য প্রযুক্তি(যেমনঃ মোবাইল ফোন) যথাযথভাবে ব্যবহার করেন।
১৭। যথাযথ মূল্যায়ন কৌশল পরিকল্পনা ব্যবহার করেন।
১৮। শিক্ষার্থীদের যথাযথ সময়ে মৌখিক এবং লিখিত ফিডব্যাক প্রদান করেন এবং প্রয়োজন অনুসারে পুনঃ ফিডব্যাক দিয়ে থাকেন।
১৯।মূল্যায়ন এবং বিভিন্ন পরীক্ষা থেকে আহরিত তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রাপ্ত সিদ্ধান্ত পরিকল্পনা ক্ষেত্র এবং শিক্ষার্থীর শিখণ উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করেন।
২০।প্রত্যেক শিশুর মধ্যে নিহিত সম্ভাবনার পূর্ণ মাত্রায় বিকাশের অধিকার সহ একীভূত শিক্ষা ন্যায়পরায়ণতা এবং সমতার প্রতি অঙ্গীকার ,শিক্ষকের বিভিন্ন কাজের মধ্যদিয়ে প্রকাশ পায়।
২১। সমগ্র শিক্ষকতার জীবনে পেশাগত উন্নয়নের প্রতি এবং সক্রিয়ভাবে চিন্তন অনুশীলনের প্রতি অঙ্গীকার প্রদর্শন করে।
২২। মা-বাবা অভিভাবক এবং স্থানীয় জনগনের সাথে কার্যকরভাবে বিদ্যালয় উন্নয়নের কর্মকান্ডে অংশগ্রহনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে পূর্ণমাত্রায় সজাগ থাকেন।
২৩। দলীয় সদস্য হিসেবে সহকর্মীদের কাজ করে থাকেন।

No comments

Your opinion here...

Theme images by fpm. Powered by Blogger.