জাতীয়করণকৃত প্রধান শিক্ষকদের মঞ্জুরীকৃত টাইমস্কেল বেতন নির্ধারণের আবেদন প্রসঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তার চিঠি। (১৬/৭/২০১৯)
Views
জাতীয়করণকৃত প্রধান শিক্ষকদের মঞ্জুরীকৃত টাইমস্কেল বেতন নির্ধারণের আবেদন প্রসঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মহোদয়ের চিঠি। (১৬/৭/২০১৯)
অবশেষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও জানিয়ে দেওয়া হলো যে,"২০১৩-১৪ সালে জাতীয়করণকৃত প্রধান শিক্ষকদের টাইমস্কেল প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে ২০০৮ সালের ১৪ জুলাইয়ের পূর্ববর্তী কার্যকর চাকুরিকাল গণনাযোগ্য হবে না।তার মানে দাঁড়ালো জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকগণ তাহলে টাইমস্কেল আর পাচ্ছেন না।যারা বিধিবহির্ভূতভাবে অনৈতিকভাবে গ্রহণ করেছেন তাদের এখন সমস্যাটা বেড়ে গেলো।এখানে একইসাথে জ্যেষ্ঠতা সংক্রান্ত কিছু বক্তব্য আছে।মনে রাখতে হবে এই জ্যেষ্ঠতা কেবল জাতীয়করণ শিক্ষকদের নিজেদের মধ্যে নির্ধারণ করা হবে।সরাসরি নিয়োগকৃত শিক্ষকদের সাথে জাতীয়করণ শিক্ষকদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতা গণনা হবে না।এক্ষেত্রে সমন্বিত জ্যেষ্ঠতা গণনা করতে হবে জাতীয়করণ বিধি-৯ (১)মোতাবেক।অর্থাৎ সরাসরি নিয়োগকৃত শিক্ষকদের সাথে জাতীয়করণ শিক্ষকদের সমন্বিত জ্যেষ্ঠতা শুরু হবে ০১ জানুয়ারি,২০১৩ তারিখ থেকে।কেউ যাতে বিভ্রান্তি ঘটিয়ে বিধিবহির্ভূত কিছু করতে না পারে সেব্যাপারে সকল জায়গায় সচেতন থাকতে হবে।কেননা এক জায়গার অনিয়ম অন্য সকল জায়গায় দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপিত হবে।ঝিনাইদহ জেলায় এরকম বিধিবহির্ভূত অনিয়ম হয়েছে দেখেছি।সেখানে এই অনিয়ম এখনও সংশোধন করা হয়েছে কিনা আমি জানি না।ঝিনাইদহ জেলার শিক্ষক নেতৃবৃন্দকে এ ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নেবার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।কারণ আপনাদের জেলার অনিয়ম সারাদেশে অনিয়মের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।যেমনটা জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকদের টাইমস্কেলের ক্ষেত্রে করা হয়েছে।রাষ্ট্রের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের জালিয়াতি করে রাখা হয়েছে জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকদের বিধিবহির্ভূত টাইমস্কেল প্রদান করে।আশা করবো জ্যেষ্ঠতার ক্ষেত্রেও যেনো এ ধরনের কোনো জালিয়াতি করা না হয়।সবকিছুরই একটা সহ্যের সীমা থাকে।
(কপি-হাবিব রহমান)
জাতীয়করণকৃত প্রধান শিক্ষকদের মঞ্জুরীকৃত টাইমস্কেল বেতন নির্ধারণের আবেদন প্রসঙ্গে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মহোদয়ের চিঠি। (১৬/৭/২০১৯)
অবশেষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও জানিয়ে দেওয়া হলো যে,"২০১৩-১৪ সালে জাতীয়করণকৃত প্রধান শিক্ষকদের টাইমস্কেল প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে ২০০৮ সালের ১৪ জুলাইয়ের পূর্ববর্তী কার্যকর চাকুরিকাল গণনাযোগ্য হবে না।তার মানে দাঁড়ালো জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকগণ তাহলে টাইমস্কেল আর পাচ্ছেন না।যারা বিধিবহির্ভূতভাবে অনৈতিকভাবে গ্রহণ করেছেন তাদের এখন সমস্যাটা বেড়ে গেলো।এখানে একইসাথে জ্যেষ্ঠতা সংক্রান্ত কিছু বক্তব্য আছে।মনে রাখতে হবে এই জ্যেষ্ঠতা কেবল জাতীয়করণ শিক্ষকদের নিজেদের মধ্যে নির্ধারণ করা হবে।সরাসরি নিয়োগকৃত শিক্ষকদের সাথে জাতীয়করণ শিক্ষকদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতা গণনা হবে না।এক্ষেত্রে সমন্বিত জ্যেষ্ঠতা গণনা করতে হবে জাতীয়করণ বিধি-৯ (১)মোতাবেক।অর্থাৎ সরাসরি নিয়োগকৃত শিক্ষকদের সাথে জাতীয়করণ শিক্ষকদের সমন্বিত জ্যেষ্ঠতা শুরু হবে ০১ জানুয়ারি,২০১৩ তারিখ থেকে।কেউ যাতে বিভ্রান্তি ঘটিয়ে বিধিবহির্ভূত কিছু করতে না পারে সেব্যাপারে সকল জায়গায় সচেতন থাকতে হবে।কেননা এক জায়গার অনিয়ম অন্য সকল জায়গায় দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপিত হবে।ঝিনাইদহ জেলায় এরকম বিধিবহির্ভূত অনিয়ম হয়েছে দেখেছি।সেখানে এই অনিয়ম এখনও সংশোধন করা হয়েছে কিনা আমি জানি না।ঝিনাইদহ জেলার শিক্ষক নেতৃবৃন্দকে এ ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নেবার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।কারণ আপনাদের জেলার অনিয়ম সারাদেশে অনিয়মের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।যেমনটা জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকদের টাইমস্কেলের ক্ষেত্রে করা হয়েছে।রাষ্ট্রের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের জালিয়াতি করে রাখা হয়েছে জাতীয়করণ প্রধান শিক্ষকদের বিধিবহির্ভূত টাইমস্কেল প্রদান করে।আশা করবো জ্যেষ্ঠতার ক্ষেত্রেও যেনো এ ধরনের কোনো জালিয়াতি করা না হয়।সবকিছুরই একটা সহ্যের সীমা থাকে।
(কপি-হাবিব রহমান)