ad

তাগিদ পত্র প্রেরণের সময় এবং তাগিদ প্রদানের পদ্ধতি।

Views


তাগিদ পত্র প্রেরণের সময় এবং তাগিদ প্রদানের পদ্ধতি।

সদর দপ্তরে পত্র প্রেরণের পর উত্তর পাওয়া না গেলে সাধারণত তাগিদ পত্র প্রেরণ করতে হয়। একই পত্রের উপরে তাগিদ পত্র লিখে পুনরায় সে পত্রটি প্রেরণ করতে হয়।

সারসংক্ষেপ:

  • প্রথম ১৫ দিনের মধ্যে তাগিদ পত্র প্রেরণ করতে হয়।
  • তাগিদ পত্র প্রেরণেও কোন সুরাহা না হলে এসএমএস, ই-মেইল ও টেলিফোনেও তাগিদপত্র প্রেরণ করা যাবে।
  • অনিষ্পত্তিকৃত পত্রগুলোর বিবরণী তৈরি করিও মাসিক বিবরণী প্রেরণ করা যাইবে।

বিস্তারিত জানতে অনুচ্ছেদটি পড়ুন:

১৮২। প্রস্তাব অথবা পত্র প্রেরণের সর্বোচ্চ ১৫ (পনের) দিবসের মধ্যে প্রথম তাগিদপত্র প্রেরণ করিতে হইবে। ইহার পর প্রয়োজন হইলে সংশ্লিষ্ট শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অথবা উপ সচিব দ্বিতীয় তাগিদপত্র হিসাবে আধা সরকারি পত্র প্রেরণ করিবেন। তারপরও যদি কোন উত্তর পাওয়া না যায়, তাহা হইলে যুগ্ন সচিব অথবা অতিরিক্ত সচিব অথবা সচিব কর্তৃক উচ্চ পর্যায়ে কার্যব্যবস্থা গ্রহণ করিতে হইবে। এইরূপ ক্ষেত্রে এসএমএস, ই-মেইল, ভয়েস মেইল অথবা টেলিফোনেও তাগিদ দেওয়া যাইবে।

মাসিক বিবরণী:

১৮৩। প্রত্যেক শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাই প্রাপ্ত ও নিষ্পত্তিকৃত বিষয়াদি এবং অনিষ্পত্তিকৃত বিষয়াদির একটি মাসিক বিবরণী প্রস্তুত করিবেন। যে সকল বিষয় এক মাসেরও অধিককাল ধরিয়া নিষ্পত্তির জন্য অপেক্ষমাণ রহিয়াছে, সেইগুলির বিলম্বিত হইবার কারণসমূহ তিনি ঐ বিবরণীতে উল্লেখ করিবেন এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট তাহা পেশ করিবেন (ক্রোড়পত্র-২৬ এবং ক্রোড়পত্র-২৭)
Theme images by fpm. Powered by Blogger.