জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)’ প্রকাশ করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়
👉 ‘জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)’ প্রকাশ করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়
উপশিরোনাম:
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, পরীক্ষার বিষয়, নম্বর ও বৃত্তি প্রদানের নিয়মাবলি নির্ধারণ
বিস্তারিত প্রতিবেদন:
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে ‘জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)’ প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন এই নীতিমালায় অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ও জ্ঞানচর্চা উৎসাহিত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
নীতিমালাটি ৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে (২০ আশ্বিন ১৪৩২) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি মাধ্যমিক-২ অনুবিভাগ থেকে জারি করা হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীন।
📘 পরিধি ও আওতা
নীতিমালা অনুযায়ী, স্বীকৃত মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যূনতম ২০ শতাংশ এবং সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এ সংখ্যা সময় অনুযায়ী জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি পরিবর্তন করতে পারবে।
যেসব শিক্ষার্থী বিদ্যালয় পরিবর্তন করেছে, তাদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে— তবে পূর্ববর্তী বিদ্যালয়ের মেধাক্রমের ভিত্তিতে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
অন্যদিকে, কোনো অনিয়ম বা বাইরের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করলে সংশ্লিষ্ট প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং শিক্ষার্থীর ফলাফল বাতিল হবে।
🧮 পরীক্ষার বিষয়, নম্বর ও সময়
নীতিমালা অনুযায়ী, জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় মোট ৫টি বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে:
১️⃣ বাংলা (পূর্ণমান ১০০)
২️⃣ ইংরেজি (পূর্ণমান ১০০)
৩️⃣ গণিত (পূর্ণমান ১০০)
৪️⃣ বিজ্ঞান (পূর্ণমান ৫০)
৫️⃣ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (পূর্ণমান ৫০)
বাংলা, ইংরেজি ও গণিতে সময় থাকবে ৩ ঘণ্টা, আর বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের জন্য মোট ৩ ঘণ্টা (১.৫ ঘণ্টা + ১.৫ ঘণ্টা) নির্ধারণ করা হয়েছে।
মোট নম্বর হবে ৪০০। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে।
প্রশ্নপত্র হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) নির্ধারিত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক ও প্রশ্ন কাঠামোর ভিত্তিতে।
🎓 বৃত্তির ধরন ও কোটা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় থাকবে দুই ধরনের বৃত্তি:
ট্যালেন্টপুল বৃত্তি
-
সাধারণ বৃত্তি
সব বৃত্তির ৫০% ছেলে ও ৫০% মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। তবে কোনো কোটা পূর্ণ না হলে তা বিপরীত লিঙ্গের শিক্ষার্থীদের দ্বারা পূরণ করা যাবে।
🏆 বৃত্তি প্রদানের নিয়মাবলি
বৃত্তি প্রদান করা হবে উপজেলা/থানাভিত্তিকভাবে।
প্রতিটি উপজেলায় নির্দিষ্ট সংখ্যক ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ বৃত্তি থাকবে, যা মেধাক্রম অনুযায়ী সমান হারে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বণ্টন করা হবে।
🧩 ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখ্যা নির্ধারণের সূত্র:
উপজেলা/থানার ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখ্যা =
জাতীয়ভাবে নির্ধারিত মোট ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখ্যা × (উপজেলার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ÷ দেশের মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা)
একই সূত্র সাধারণ বৃত্তির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।
যদি একাধিক শিক্ষার্থীর নম্বর সমান হয়, তবে অগ্রাধিকার পাবে যথাক্রমে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে অধিক নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থী। সব বিষয়ে নম্বর সমান হলে সবাই বৃত্তিপ্রাপ্ত হিসেবে গণ্য হবে।
💰 পরীক্ষার ফি
পরীক্ষার্থীপ্রতি বোর্ড ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা,
এবং কেন্দ্র ফি ২০০ টাকা।
এই ফি থেকে প্রশাসনিক ব্যয়, তদারকি এবং পরীক্ষক সম্মানী বহন করতে হবে। জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি প্রয়োজনে ফি বাড়ানো বা কমাতে পারবে।
পরীক্ষার ফরম অনলাইনে পূরণ ও ফি সংগ্রহের দায়িত্ব থাকবে সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহের ওপর, যারা এ জন্য আলাদা ব্যাংক হিসাব খুলবে।
📅 উপসংহার
নতুন ‘জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)’ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চলমান শিক্ষার মানোন্নয়ন প্রক্রিয়ার একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এই নীতিমালার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বচ্ছ প্রতিযোগিতা, জ্ঞানচর্চা এবং শিক্ষায় আগ্রহ বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আশা করছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
শিক্ষা মন্ত্রণালয়
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ
সরকারি মাধ্যমিক-২ অনুবিভাগ
www.shed.gov.bd
নম্বর: ৩৭,০০,০০০০,০০০,০৯১.৯৯.০১৮.২৫-৬৩৭
তারিখ ২০ আশ্বিন ১৪৩২
০৫ অক্টোবর ২০২৫
পরিপত্র
বিষয়: জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)
মাধ্যমিক/নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞান চর্চায় ইতিবাচক প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে সরকার জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করল। নীতিমালাটি 'জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নীতিমালা ২০২৫ (সংশোধিত)' নামে অভিহিত হবে।
২.০ পরিধি ও আওতা
২.১ এ নীতিমালার আলোকে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে। অনুমোদিত/স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক/নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ২০ এবং সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী (৭ম শ্রেণির সকল প্রান্তিকের সামষ্টিক মূল্যায়নের ফলাফলের ভিত্তিতে) জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি সময়ে সময়ে এ সংখ্যা পুনঃনির্ধারণ করতে পারবে।
২.২ যদি কোনো শিক্ষার্থী কোনো বিদ্যালয় হতে ছাড়পত্র গ্রহণের মাধ্যমে অপর কোনো বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হয়ে থাকে, তবে তাকে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের অনুমতি দেয়া যাবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাক্রম বিবেচনা করে তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
২.৩ সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নহে এমন শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয় কোন প্রকার অভিযোগ পাওয়া গেলে এবং অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার প্রার্থিতা/ফলাফল বাতিল করা হবে।
৩ পরীক্ষার বিষয়, নম্বর, সময় এবং পাঠ্যসূচি
৩.১ নিম্নের ৫ (পাঁচ) টি বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে:
১) বাংলা (বিষয় কোড ১০১)---পূর্ণমান-১০০
২) ইংরেজি (বিষয় কোড ১০৭)---পূর্ণমান- ১০০
৩) গণিত (বিষয় কোড ১০৯)---পূর্ণমান-১০০
8) বিজ্ঞান (বিষয় কোড ১২৭)---পূর্ণমান- ৫০
৫) বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় (বিষয় কোড ১৫০)---পূর্ণমান-৫০
৩.২ বাংলা, ইংরেজি ও গণিত প্রতিটি বিষয়ে পূর্ণমান হবে ১০০, পরীক্ষার সময় ৩:০০ ঘন্টা। বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে পূর্ণমান হবে (৫০+৫০)= ১০০, পরীক্ষার সময় (১.৩০ মিনিট + ১.৩০ মিনিট)= ৩:০০ ঘন্টা এবং সর্বমোট নম্বর হবে ৪০০।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে, তবে এক্ষেত্রে জেলা শিক্ষা অফিসার/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের সুপারিশে স্ব স্ব বোর্ড অনুমতি দিবে। শ্রুতি লেখককে অবশ্যই অনূর্ধ্ব সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যায়নরত হতে হবে।
৩.৩ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক এর ভিত্তিতে এবং অনুসৃত প্রশ্নকাঠামো অনুসারে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩.৪ শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতে তাদের মেধা/কোটাভিত্তিক বৃত্তি প্রদান করা হবে।
8.০ জুনিয়র বৃত্তির প্রকার ও কোটা
৪.১ জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় দুই ধরনের বৃত্তি প্রদান করা হবে:
ক. ট্যালেন্টপুল বৃত্তি
খ. সাধারণ বৃত্তি
৪.২ সকল ধরনের বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্রদের এবং ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের জন্য নির্ধারিত থাকবে। তবে নির্ধারিত কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে ছাত্রের বৃত্তি ছাত্রী দ্বারা এবং ছাত্রীর বৃত্তি ছাত্র দ্বারা পূরণ করা যাবে।
৫. জুনিয়র বৃত্তি প্রদানের নিয়মাবলি
৫.১ ট্যালেন্টপুল বৃত্তি
ক) ট্যালেন্টপুল বৃত্তি দেয়া হবে উপজেলা/থানাওয়ারি। প্রতিটি উপজেলায় থানায় পূর্বনির্ধারিত সংখ্যক ট্যালেন্টপুল বৃত্তি উপজেলা/থানার সর্বোচ্চ নম্বরধারী ছাত্র ও ছাত্রীদের মেধার ক্রমানুসারে সমান হারে বণ্টন করা হবে।
খ) বিজোড় সংখ্যার ট্যালেন্টপুল বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে সর্বশেষটি ছাত্র বা ছাত্রী বিবেচনা না করে অধিক নম্বর বিবেচনায় নির্বাচন করা হবে। উপজেলা/থানায় ট্যালেন্টপুল বৃত্তি নিম্নরূপে নির্ধারিত হবে।
৫.২ উপজেলা/থানাভিত্তিক বৃত্তির সংখ্যা নির্ধারণের ফর্মুলা
উপজেলা/থানার ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখা= জাতীয়ভাবে নির্ধারিত মোট ট্যালেন্টপুল বৃত্তির সংখ্যা × (গুণ) সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানার বৃত্তি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ÷ (ভাগ) দেশের মোট বৃত্তি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
জাতীয়ভাবে মোট বৃত্তির সংখ্যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর নির্ধারণ করবে।
৫.৩ ট্যালেন্টপুল সম্পূরক বৃত্তি
নির্ধারিত ট্যালেন্টপুল বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্রদের এবং ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের মধ্যে বণ্টনকালে যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে ছাত্রের বৃত্তি ছাত্রী দ্বারা এবং ছাত্রীর বৃত্তি ছাত্র দ্বারা পুরণ করা যাবে।
৫.৪ সাধারণ বৃত্তি
ক) সাধারণ বৃত্তি দেয়া হবে উপজেলা/থানাওয়ারি। প্রতিটি উপজেলা/থানায় পূর্বনির্ধারিত সংখ্যক সাধারণ বৃত্তি উপজেলার/থানার সর্বোচ্চ নম্বরধারী ছাত্র ও ছাত্রীদের মেধার ক্রমানুসারে সমান হারে বণ্টন করা হবে।
খ) বিজোড় সংখ্যার সাধারণ বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে সর্বশেষটি ছাত্র বা ছাত্রী বিবেচনা না করে অধিক নম্বর বিবেচনায় নির্বাচন করা হবে। উপজেলা/থানায় সাধারণ বৃত্তি নিম্নরূপে নির্ধারিত হবে।
৫.৫উপজেলা/থানা ভিত্তিক বৃত্তির সংখ্যা নির্ধারণের ফর্মুলা
উপজেলা/থানার সাধারণ বৃত্তির সংখা= জাতীয়ভাবে নির্ধারিত মোট সাধারণ বৃত্তির সংখ্যা × (গুণ) সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানার বৃত্তি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ÷ (ভাগ) দেশের মোট বৃত্তি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
জাতীয়ভাবে মোট বৃত্তির সংখ্যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর নির্ধারণ করবে।
৫.৬ সম্পূরক সাধারণ বৃত্তি
নির্ধারিত বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্রদের এবং ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের মধ্যে বণ্টনকালে যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে ছাত্রের বৃত্তি ছাত্রী দ্বারা এবং ছাত্রীর বৃত্তি ছাত্র দ্বারা পূরণ করা যাবে।
৫.৭ সমান নম্বরধারীর ক্ষেত্রে
একাধিক শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত সর্বমোট নম্বর একই হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যথাক্রমে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে বেশি নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। যদি দুই বা ততোধিক প্রার্থীর সকল বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর একই হয় সেক্ষেত্রে একই নম্বরধারী সকলকে বৃত্তি দেওয়া হবে।
৬.০ বৃত্তি পরীক্ষার ফি
পরীক্ষার্থী প্রতি বোর্ড ফি-৪০০/- (চারশত) টাকা এবং পরীক্ষার্থী প্রতি কেন্দ্র ফি ২০০/- (দুইশত) টাকা। কেন্দ্র ফি থেকে সকল প্রশাসনিক/ব্যবস্থাপনা ব্যয় ও প্রত্যবেক্ষকদের সম্মানী নির্বাহ করতে হবে। তবে, জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী ফি কমানো বা বাড়ানো যাবে। সংশ্লিষ্ট সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহ অনলাইনে পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণ করবে এবং ফি আদায় করবে। এ জন্য বোর্ডসমূহ আলাদা ব্যাংক হিসাব খুলবে।
(সংক্ষেপিত)
স্বাক্ষরিত/-
০৫/১০/২০২৫
রেহানা পারভীন
সচিব
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ
শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সম্পুর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড
No comments
Your opinion here...