ad

প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন (NSA) প্রস্তুতি - ২০২২।

Views

 



প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন (NSA) প্রস্তুতি - ২০২২।

♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
👉 এ বিষয়ে সম্মানিত সকল কর্মকর্তা ও প্রধান
শিক্ষকের (সীমাবদ্ধতা অনুযায়ী) জন্য ধারাবাহিক
সভা জুম প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। উপস্থাপনায়
থাকবেন পরিচালক (পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ)
ড. উত্তম কুমার দাশ মহোদয়।
👉 NSA - ২০২২ এর প্রস্তুতি জানতে সংযুক্ত পিডিএফ
স্লাইড কর্মকর্তা ও শিক্ষকগণ পড়ে সার্বিক বিষয়
জেনে প্রস্তুতি নিতে পারেন।

#NSA_2022

বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন প্রস্তুতি ২০২২ (চুম্বক অংশ)

-জনাব, ড. উত্তম কুমার দাশ


⁉️ জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন কী?


✅ জাতীয় শিক্ষাক্রমে বর্ণিত শ্রেণি ও বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্তরের শিক্ষার্থী তার স্তরের অধীত বিষয়ের নির্ধারিত শিখনফলসমূহের কতটুকু অর্জন করতে পেরেছে তা পরিমাপ করার কৌশল হলো জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন । এ মূল্যায়নে শিক্ষাক্রমে বর্ণিত শিখনফলসমূহ থেকে প্রতিনিধিত্বশীল শিখনফল নির্বাচন করে প্রণীত অভীক্ষা পদের ( Test Item) মাধ্যমে শিক্ষার্থীর অর্জিত যোগ্যতা পরিমাপ করা হয় শিক্ষাক্রমে বর্ণিত শ্রেণি ও বিষয়ভিত্তিক অর্জন উপযোগী যোগ্যতা সরাসরি পরিমাপ করা যায় না বিধায় শিখনফলের মাধ্যমে যোগ্যতা পরিমাপ করা হয়। এটি একটি নমুনাভিত্তিক মূল্যায়ন


⏭️ বিশেষ নির্দেশনা ⏮️


১। চলতি বছরের নভেম্বর মাসে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। ৩য় ও ৫ম শ্রেণির বাংলা এবং গণিত বিষয়ে এ মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে


২। এ মূল্যায়নে প্রতি বিষয়ের নির্ধারিত সময় ১.০০ ঘণ্টা। প্রশ্নের সংখ্যা ৩য় শ্রেণিতে ৩৫ টি (এমসিকিউ ৩০টি এবং সিকিউ ৫টি) এবং ৫ম শ্রেণিতে ৪০টি (এমসিকিউ ৩৫টি এবং সিকিউ ৫টি)


৩। কারিকুলাম অনুসরণ করে নমুনা প্রশ্নের আলোকে পাঠ্যপুস্তক বহির্ভূত প্রশ্ন প্রস্তুত করে শিক্ষার্থীদের অনুশীলন করান।


৪। অনুশীলনে শিক্ষার্থীর ভুল ভ্রান্তি সংশোধনের ব্যবস্থা নিন।


⁉️ বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন প্রস্তুতি-২০২২ এনএসএ কী এবং কেন?


✅ জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন: জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা। জাতীয় শিক্ষাক্রমে বর্ণিত শিক্ষার্থীর বিষয়ভিত্তিক অর্জন উপযোগী যোগ্যতা এই পরীক্ষার মাধ্যমে পরিমাপ করা হয়। এই পরীক্ষাটির ফলাফল দ্বারাই জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীর যোগ্যতার মান পরিমাপ করা হয়। পৃথিবীর সকল দেশেই এই পরীক্ষটির দ্বারা শিক্ষার্থীর যোগ্যতার পরিমাপ করা হয় এবং জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার উপর একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হয়। এই প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে শিক্ষার উপর জাতীয় পরিকল্পনা যেমন, পঞ্চবার্ষিক, টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। আমাদের দেশেও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট (এসডিজি) অর্জনের বার্ষিক প্রতিবেদন জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে করা হয়। এই প্রতিবেদনে উপস্থাপিত ফলাফলই মূলত আমাদের দেশের শিক্ষার্থীর যোগ্যতা মান। অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার তুলনা এই প্রতিবেদনের ফলাফল দ্বারাই করা হয়। তাছাড়া এই পরীক্ষাটি পরিচালনা করে প্রাথমিক শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন একটি নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান যারা নিরপেক্ষতা বজায় রেখে এ পরীক্ষা পরিচালনা করবে। সুতরাং এই গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাই আমাদের শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার মান বিশ্বে তুলে ধরবে।


☯️ বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন প্রস্তুতি-২০২২


জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন এ কার্যক্রমটি এর আগেও ২০০৬, ২০০৮, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫ এবং ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু এই মূল্যায়নটি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়নি। কেননা, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা এবং বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলের সাথে এই পরীক্ষার ফলাফলে ব্যাপক পার্থক্য লক্ষ করা গেছে। এই ব্যাপক পার্থক্যের মূল কারণ ৬টি।


এক শিক্ষার্থীদের এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন করা হয়নি; দুই: যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের অভ্যস্ত করা হয়নি; তিন: শিক্ষক শ্রেণি পরীক্ষা ও টার্মিনাল পরীক্ষায় শিক্ষাক্রমে বর্ণিত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নের মাধ্যমে প্রশ্ন প্রণয়ন করে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করেন নি; চার: শিক্ষার্থীর গঠনকালীন মূল্যায়নে যেমন শ্রেণি কার্যক্রম এবং শ্রেণি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর যোগ্যতা মূল্যায়ন করেননি। এ ক্ষেত্রে শিক্ষকগণ বিষয়ের অধ্যায়ের বর্ণিত অনুশীলনীতে প্রশ্নের ধরন অনুযায়ী মূল্যায়ন করেছেন। পাঁচ: মাঠ পর্যায়ের মেন্টরদল যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন সম্পর্কে পর্যাপ্তমাত্রায় অবহিত নয়। ছয়: জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাক্রমে অনুশীলনহীনতা।


আগামী নভেম্বর, ২০২২ এ জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হবে। প্রাথমিক শিক্ষার মাঠ পর্যায়ের প্রধানশিক্ষক, শিক্ষক, উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের ইনস্ট্রাকটর, সহকারী ইনস্ট্রাকটর, সহকারী উপজেলা/ থানা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা/থানা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাগণকে সংযুক্ত নমুনা প্রশ্নের কাঠামো অনুযায়ী সকল বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর যোগ্যতা ভিত্তিক পরীক্ষায়: অভ্যস্ত করতে হবে।


. বাংলাদেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় (১,১৮০০০) এই পরীক্ষার আওতাভুক্ত। উপজেলাভিত্তিক সকল বিদ্যালয়কে এই মূল্যায়ন কাঠোমো সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। বিদ্যালয়ের কোনো ধরন শিক্ষার্থী মূল্যায়নের এই কাঠামো অবহিত না হলে তার প্রভাব জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়নে পড়বে। জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়নের বৈশিষ্ট্যগত দিক দিয়ে এটিতে বিষয় ও শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার গড় পরিমাপ করা হয়। সুতরাং উপজেলার সকল বিদ্যালয়ের ৩য় ও ৫ম শ্রেণির বাংলা ও গণিত বিষয়ে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নে অভ্যস্ত কওে তুলতে হবে।


⁉️ যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নে শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে অভ্যস্ত করতে কী করবেন?


✅ প্রথমতঃ শিক্ষার্থীর প্রান্তিক যোগ্যতা অর্থাৎ তৃতীয় ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা ও গণিতের যোগ্যতাগুলো জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাক্রম থেকে জানবেন। এই প্রান্তিক যোগ্যতাগুলো মূলত কী? প্রান্তিক মানে, তৃতীয় শ্রেণি শেষে এবং পঞ্চম শ্রেণি শেষে। এই দুই প্রাস্তে শিক্ষার্থীর এই দুই বিষয়ে কী যোগ্যতা অর্জন করার কথা ছিল। যেমন, বাংলার প্রান্তিক (তৃতীয় ও পঞ্চম) যোগ্যতাগুলো


🧭 শোনার ক্ষেত্রে। 

বাংলা ভাষার গঠন বৈশিষ্ট্য ( বর্ণ, যুক্তবর্ণ সহযোগে গঠিত শব্দ শুনে বুঝতে পারা, পরিচিত শব্দ দিয়ে গঠিত বাক্য শুনে বুঝাতে পারা) সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ছড়া, কবিতা, রূপকথা, গল্প ইত্যাদি শুনে বুঝঝতে পারা এবং আনন্দ পাওয়াঃ কথোপকথন, বর্ণনা ইত্যাদি শুনে বুঝতে পারা।


🧭 বলার ক্ষেত্রে

বাংলা ভাষার গঠন বৈশিষ্ট্য ( বর্ণ, যুক্তবর্ণ সহযোগে গঠিত শব্দ বলতে পারা, পরিচিত শব্দ দিয়ে গঠিত বাক্য বলতে পারা) সম্পর্কিত ধারণা প্রয়োগ করে কথা বলতে পারা ছড়া, কবিতা, রূপকথা, গল্প, কথোপকথন, কোনো বর্ণনা ইত্যাদি বুঝে বলতে পারা: সহপাঠী ও অন্যদের সাথে প্রমিত উচ্চারণে কথা বলতে পারা: বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রদান ও অনুভূতি ব্যক্ত করতে পারা।


🧭 পড়ার ক্ষেত্রেঃ

১. স্পষ্ট, শুদ্ধ ও প্রমিত উচ্চারণে সাবলীলভাবে পড়তে পারা;


ছড়া, কবিতা, রূপকথা, গল্প, কথোপকথন, কোনো বর্ণনা ইত্যাদি পড়ে মূলভাব বুঝতে পারা;


হাতের লেখা ও মুদ্রিত লেখা পড়তে পারা। লেখার ক্ষেত্রেঃ


১. স্পষ্ট, পরিচ্ছন্ন ও অন্ধভাবে লিখতে পারা;


২. ছড়া, কবিতা, রূপকথা, গল্প, কথোপকথন, কোনো বর্ণনা ইত্যাদিও বিষয়বস্তু ও মূলভাব বুঝে লিখতে পারা;


৩. নিজে যা দেখেছে, নিজের অভিজ্ঞতা ও নিজের মনেরভাব ইত্যাদি শুদ্ধ ও স্পষ্টভাবে নিজের ভাষায় লিখে প্রকাশ করতে পারা;


8.  সাধারণ চিঠি ও দরখস্ত লিখতে পারা এবং ফরম পূরণ করতে পারা।


দ্বিতীয়তঃ

⁉️ শিক্ষাক্রমে কীভাবে শিক্ষার্থীর এই প্রান্তিক যোগ্যতা পরিমাপ করবেন? 


✅ প্রায় দুবছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরাসরি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত না হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীর শিখন পর্যায়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ কারণে তাৎক্ষণিক এ ক্ষতি পূরণ করা এবং এ মূল্যায়ন কার্যক্রমে কোমলমতি শিশুদের অংশগ্রহণ করাতে শিক্ষক, প্রধান শিক্ষক ও মাঠ পর্যায়ের মেন্টরদলকে কার্যকর ভূমিকা পালন করাতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।


৩.১ সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের এ পরীক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে অবহিত এবং তাদের সহযোগিতার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে। আগামীতে শ্রেণির সকল সকল পরীক্ষা এ পদ্ধতিতে ( যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন) অনুষ্ঠিত হবে।


৩.২ শিক্ষকগণ এবং প্রধান শিক্ষকগণ তৃতীয় ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা পাঠ্য বইয়ের জানা শব্দ, যুক্ত বর্ণ সহযোগে গঠিত শব্দ দ্বারা প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজে বাক্য গঠন করতে পারে কিনা, যে কোনো সহজ বাক্য পড়তে পারে কিনা, সহজ বাক্য সমন্বয়ে কোনো অনুচ্ছেদ পড়তে পারে কিনা, উক্ত অনুচ্ছেদ পড়ে বুঝতে পারে কিনা তা দেখবেন।


৩.৩ শিক্ষিত অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের বাড়িতে লিখতে পড়তে এবং বুঝতে পারেন কিনা তা তদারকি করতে বলবেন এবং প্রয়োজনে সহায়তা করার জন্য বলবেন। ৩.৪ বিষয় শিক্ষকগণ বাংলা পাঠ্যবইয়ের এ সকল শব্দ বাছাই করবেন এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বাক্য গঠন করাতে শিখাবেন যাতে শিক্ষার্থী নিজে এ বাক্য তৈরি করতে পারে।


৩.৫ শিক্ষার্থীর জানা শব্দ দ্বারা শ্রেণি উপযোগী সহজ বাক্য সমন্বয়ে প্রত্যেক বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নতুন নতুন অনুচ্ছেদ তৈরি করবেন এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পড়তে দিবেন, জড়তা বা দুর্বলতা চিহ্নিত করে ফলাবর্তন দিবেন এবং শিক্ষার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত করে তুলবেন।


৩.৬ জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়নে প্রশ্নের কাঠামোর প্রকৃতি ও নমুনা পরবর্তি স্লাইডগুলোতে দেয়া হলো । এই নমুনা অনুযায়ী বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকগণ নতুন নতুন অনুচ্ছেদ তৈরি এবং এর সাথে সম্পর্কিত ৪টি প্রশ্ন (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ এবং উচ্চতর দক্ষতা) করে শিক্ষার্থীর শোনা, পড়া, লেখা, এবং বোকার যোগ্যতা পরিমাপ করতে পারবেন। মনে রাখবেন, শিক্ষার্থী একবারে এই যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে না তাকে পর্যায়ক্রমিক ফলাবর্তনের মাধ্যমে তাকে প্রস্তুত করে তুলতে হবে।


৩.৭ প্রধান শিক্ষকগণ তার নিজ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী যাতে এই যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা মেন্টরিং করবেন। এ কাজে কোনোরূপ অবহেলা পরিলক্ষিত হলে তার প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


৩.৮ মাঠ পর্যায়ের মেন্টরগণ ইআরসির সহকারী ইনস্ট্রাকটর, ইনস্ট্রাকটর, সহকারী প্রাথমিক শিক্ষাকর্মকর্তা, শিক্ষা কর্মকর্তা, এডিপিইও পর্যায়ক্রমিকভাবে প্রতিটি বিদ্যালয়ের তদারকি করবেন। আপনারাও এ নির্দেশনা মোতাবেক। নিজেদের তৈরি করবেন এবং প্রতিটি বিদ্যালয়কে প্রস্তুত করে তুলুন। কোনো বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রমে গাফিলতি বা অবহেলা পরিলক্ষিত হলে ডিপিইও/ডিডি / পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগে অবহিত করুন। ৩.৯ নভেম্বরের মাঝামাঝি এ মূল্যায়ন করা হবে। সুতরাং প্রতিটি বিদ্যালয়কে এর পূর্বেই প্রস্তুত করে তুলুন


শিক্ষাক্রমের প্রবাহচিত্র


লক্ষ্য (১)

⬇️

উদ্দেশ্য (১৩)

⬇️

প্রান্তিক যোগ্যতা (২৯)

⬇️

বিষয়ভিত্তিক প্রান্তিক যোগ্যতা (১৮৯)

⬇️

শ্রেণিভিত্তিক অর্জন উপযোগী যোগ্যতা (১৭৯০)

⬇️

শিখনফল (৩৩৯০)

⬇️

বিষয় বস্তু


(সংক্ষেপিত) 


উপস্থাপনায়

জনাব, ড. উত্তম কুমার দাশ 

পরিচালক, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন অতিরিক্ত দায়িত্ব-পরিচালক, প্রশিক্ষণ

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর









বিদ্যালয় পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়ন (NSA) প্রস্তুতি-২০২২ এর জন্য নমুনা প্রশ্নপত্র।

No comments

Your opinion here...

Theme images by fpm. Powered by Blogger.