ad

উপবৃত্তির শ্রেণিভিত্তিক পরিবর্তিত হার মোতাবেক পোর্টালে চাহিদা আপলোডকরণ ও কিডস এলাউন্স প্রদান প্রসঙ্গে প্রাগম এর চিঠি। (০৫/০৫/২০২০)

Views

উপবৃত্তির শ্রেণিভিত্তিক পরিবর্তিত হার মোতাবেক পোর্টালে চাহিদা আপলোডকরণ ও কিডস এলাউন্স প্রদান প্রসঙ্গে MOPME এর চিঠি। (০৫/০৫/২০২০)



উপবৃত্তির চাহিদা পোর্টালে আপলোডকরণ সংক্রান্ত সৃষ্ট সমস্যা ও এর সমাধানে কিছু পরামর্শ। ♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥ সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলীগণ প্রতি কিস্তিতে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণ শেষে আপনারা প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানেই কম বেশি কিছু কমন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। যেমন : মোবাইলে ম্যাসেজ আসে না, টাকা পায় না ইত্যাদি। এবার যেহেতু একজন সুবিধাভোগী ছাত্রের অনুকূলে কিডস অ্যালউন্সসহ দুই কিস্তির অর্থ বাবদ প্রায় ১,৯০০ টাকা করে প্রদান করা হবে সেহেতু কোন অভিভাবক টাকা না পেলে আপনাদেরকে আরো বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। এই সমস্যাগুলো থেকে উত্তরণে কিছু পরামর্শ প্রদান করা হলো : ১। যে সকল অভিভাবকগণের বিগত কিস্তিতে এ সংক্রান্ত অভিযোগ ছিল তাদের মোবাইল নাম্বারগুলো সঠিক আছে কি-না প্রয়োজনে একটু ফোন করে যাচাই করে নেয়া। সঠিক না থাকলে একটি সঠিক নাম্বার চাহিদাপত্রে এড করা। ২। নতুন সুবিধাভোগী হিসেবে ২০২০ সালে যারা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে তাদের মোবাইল নাম্বারগুলো গুরুত্ব সহকারে যাচাই করে নেয়া (প্রয়োজনে ১০ সেকেন্ড করে হলেও কল দিয়ে নিশ্চিত হয়ে নেয়া)। ৩। পোর্টাল থেকে ডাউনলোড করে পাওয়া চাহিদাপত্রের সফট কপিতে নতুন সুবিধাভোগীদের তথ্যগুলো সঠিকভাবে এন্ট্রি করা ও ভালো করে যাচাই করে নেয়া এবং পুরাতন সুবিধাভোগীদের টাকার পরিমাণ সঠিক ভাবে এন্ট্রি করা। সকল তথ্য সঠিক থাকলে পোর্টালে আপলোডের জন্য সফটকপিটি উপজেলায় প্রেরণ করা (এক্ষেত্রে প্রিন্ট কপি না রাখলেও চলবে)। পোর্টালে চাহিদাপত্রটি আপলোডের সময় যদি Error আসে তবে তা প্রদত্ত নির্দেশনা মোতাবেক Solve করে নেয়া। সফলভাবে আপলোড সম্পন্ন হলে পোর্টাল থেকে চাহিদাপত্রটি পুনরায় অবশ্যই ডাউনলোড করে সংগ্রহ করা ও এর প্রিন্ট কপি বিদ্যালয়ে সংরক্ষণ করা (পিডিএফ ফরম্যাটে হলে বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে)। এবার এই প্রিন্ট কপিটি একবার যাচাই করে নিল ভালো হবে কারণ এতে কোন অসংগতি পরিলক্ষিত হলে পোর্টাল লক হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সংশোধনের সুযোগ পাওয়া যাবে। ৪। মোবাইল নাম্বার প্রদানের ক্ষেত্রে পিতা/মাতার নিজ নামে নিবন্ধিত মোবাইল নাম্বার দেয়া উত্তম। এতে অনেক জটিলতা কমে যাবে। ৫। উপরোক্ত সকল সতর্কতার পরেও টাকা ডিসবার্স হওয়ার পর যদি কারো ভুল নাম্বারে টাকা সেন্ড হয়েছে তা চিহ্নিত হয় তাহলে জরুরি ভিত্তিতে উপজেলা শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করে একটি নতুন সঠিক, সচল মোবাইল নাম্বার দিয়ে ঐ ভুল নাম্বারটিকে ফ্রিজ করে দিতে হবে। ভুল নাম্বারের গ্রাহক যদি টাকা উত্তোলন না করে থাকে তাহলে নতুন প্রদত্ত নাম্বারটিতে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষে ভুল নাম্বার থেকে নতুন নাম্বারে টাকা স্থানান্তর করা হয়ে থাকে। ৬। কেউ কেউ টাকা উত্তোলনের জন্য বিকাশ এজেন্টের নিকট যান। বিকাশ এজেন্টরা বিকাশ ওয়ালেট (*247#) যাচাই করে বলে দেন যে, টাকা নাই। এক্ষেত্রে অভিভাবকগণ যেন শিওরক্যাশ এজেন্টদের নিকট টাকা উত্তোলন করতে যান এ বিষয়টি অভিভাবকদের অবহিত করা। আবার অনেক সময় নেটওয়ার্ক সমস্যা জনিত কারণে SMS নাও আসতে পারে, এক্ষেত্রে SMS না আসলেও একাউন্টে ঠিকই টাকা জমা থাকে যা *495# নাম্বারে ডায়াল করে দেখা যায়। একাউন্টে টাকা জমা থাকলে পরবর্তীতে যেকোন সুবিধাজনক সময়ে টাকা উত্তোলন করা যায় । আশা করি উপরোক্ত প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করলে এ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। পোর্টালে যথাযথভাবে চাহিদা আপলোড করা হলে, মোবাইল নাম্বার সঠিক ও সচল থাকলে টাকা না পাওয়ার সম্ভাবনা শূন্য পারসেন্ট। এরপরও বিতরণ সংক্রান্ত কারো কোন সমস্যা থেকে থাকলে স্ব-স্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসের পোর্টাল থেকে তথ্য যাচাই করে নেয়ার সুযোগ আছে। "প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ যেমন উত্তম, তেমনি ভুল হলে সংশোধনের পেছনে দৌড়ানোর চেয়ে সতর্কতার সহিত সঠিক ভাবে কাজটি সম্পন্ন করাই উত্তম।" (সংগৃহীত -- মোহাম্মদ সোহেল মোল্লা, মনিটরিং অফিসার, সিলেট।)



১. এক সন্তান, দুই সন্তান, তিন সন্তান.... এসব নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। প্রত্যেককে একক চিন্তা করে প্রাক-প্রাথমিকের জন্য ৭৫/১৫০/২২৫ টাকা এবং ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির জন্য ১৫০/৩০০/৪৫০ টাকা এভাবে এন্ট্রি করবেন।

২. একই পরিবারের সকল সুবিধাভোগীর মোবাইল নম্বর এবং অভিভাবকের নামের বানান একই থাকতে হবে।
৩. ক্লাস ও রোল অবশ্যই চেক করে নিতে হবে।
৪. রেফারেন্স আইডি কোনো অবস্হাতেই পরিবর্তন করা যাবে না।
৫. ১২ নং কলামে 'Y' লেখা থাকলে আপনি চাইলেই নতুন মোবাইল নম্বর এন্ট্রি দিতে পারবেন না।
৬. যদি বিশেষ প্রয়োজনে নম্বর পরিবর্তন জরুরী হয়ে পড়ে তবে সেই "রো" এর ক্লাসের ঘরে 'x' লিখবেন। এবং সেই "রো" এর যাবতীয় ডাটা (রেফারেন্স আইডি ব্যতীত) সিটের নিচে নতুন করে এন্ট্রি করবেন। তা হলে পুরাতন ডাটা মুছে যাবে এবং নতুন ডাটা যুক্ত হবে।
৭. নতুন এন্ট্রির ক্ষেত্রে রেফারেন্স আইডি ফাঁকা থাকবে এবং মোবাইল নম্বর new mobile number কলামে লিখবেন।
৮. নতুন এন্ট্রি খুব বেশি হলে এক পর্যায়ে ডাটা এন্ট্রি দিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে পুরো সিটটা কপি করে নতুন সিটে বসিয়ে নিলে কাজ করতে পারবেন। পরে পুরাতন সিটটা delete করে ফাইল সেভ করবেন।
৯. file name কোনো ভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না।
আরও কোনো সমস্যা দেখা দিলে দয়া করে জানাবেন।
ধন্যবাদ সকলকে। সুস্থ থাকুন, নিরাপদে থাকুন।

#শিউর_ক্যাশ_উপবৃত্তি_নিয়ে_কিছু_কথাঃ
উপবৃত্তির কাজ কিভাবে করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম থাকে- ১। প্রথমেই ‍উপবৃত্তির সফটকপি নিজ নিজ শিক্ষা অফিস থেকে পেনড্রাইভ দিয়ে সংগ্রহ করতে হবে।অর্থাৎ যেটা অলরেডি আপনাদের হাতে পৌঁছায়ে দিয়েছি। ২। সফটকপি থেকে হার্ডকপি প্রিন্ট নিয়ে কাজ করতে হবে। তবে ভুল কম হতে পারে। ৩। যদি নিজে কাজ করা যায় তবে ভুলের পরিমাণ এড়ানো সম্ভব। ৪। কম্পিউটারের দোকানে বসেও অনেককেই কাজ করতে হয়। সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে কাজ করে নিতে হবে। ৫। অনেকেই বলেন যে, অফিস থেকে নেওয়া ফাইলে শ্রেণি পরিবর্তন করা যায় না। এটা ভুল, মোবাইল নম্বর থাকা ঘরটির মোবাইল নম্বর ছাড়া বাকিসব তথ্য পরিবর্তন করা যায়। এজন্য আপনাকে উপবৃত্তির সফটকপিটি ল্যাপটপ/ডেস্কটপ এ ওপেন করার পর Enable করে নিতে হবে। যদি Enable করতে না পারেন সেক্ষেত্রে ফাইলটি ওপেন করে Save as করে নিতে হবে। তবে Save as করে নিলে প্রকৃত ফাইলের নামের পূর্বে Copy of শব্দটি আসবে। Copy of শব্দটি বাদ দিয়ে ফাইলটি Save করে নিলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। ৬। তথ্য পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কোন শিক্ষার্থীকে বাদ দিতে হলে Class এর ঘরে X দিতে হবে। ৭। নুতন সফটকপিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরিবর্তন করানো থাকে। সেক্ষেত্রে কোন শিক্ষার্থী রিপিটার থাকলে Class এর ঘরে Class পরিবর্তন করে দিতে হবে। ধরা যাক, Class 3 এর একজন শিক্ষার্থী বার্ষিক পরীক্ষার ফল খারাপ করায় সে পুনরায় Class 3 তেই থাকবে। কিন্তু সফটকপিতে দেখা যাচ্ছে Class স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হয়ে তাকে Class 4 এ দেখাচ্ছে। সেক্ষেত্রে তার Class 4 এর জায়গায় Class 3 করে দিতে হবে এবং তার রোল নম্বরও পরিবর্তন করে দিতে হবে। ৮। অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্র দেখে জাতীয় পরিচয় পত্রের শেষের তিনটি নম্বর এন্ট্রি দিতে হবে। ৯। মোবাইল নম্বর পরিবর্তনের ক্ষেত্রে হার্ডকপির সর্বশেষ ঘরে/ NEW MOBILE NUMBER এর ঘরে নতুন মোবাইল নম্বর যোগ করতে হবে। ১০। শিক্ষা অফিস থেকে নেওয়া উপবৃত্তির সফটকপির প্রকৃত ফাইলের নাম পরিবর্তন করা যাবে না। প্রকৃত ফাইলের নাম পরিবর্তন হলে তা পোর্টালে আপলোড হবে না। এমনকি সফটকপিতে কাজ করতে গিয়ে কোন কলাম বা রো উলোটপালট হলেও তা পোর্টালে আপলোড হবে না। সেক্ষেত্রে কোনক্রমেই প্রকৃত ফাইলের নাম এবং কলাম বা রো এর যেনো পরিবর্তন না হয় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। যদি ফাইলের নাম পরিবর্তন হয়েই যা তবে কি হবে? সেক্ষেত্রে অফিসে থেকে সংগৃহীত সফটকপি থেকে প্রকৃত ফাইল নাম কপি করে নিয়ে আপনার কাজ করা ফাইলে রিনেম করে পেস্ট করে দিতে হবে। ১১. এবারের উপবৃত্তির কাজ আরো সতর্কতার সাথে করতে হবে। কারণ এবারে একজন শিক্ষার্থী ০৬ (ছয়) মাসের উপবৃত্তির সাথে কিডস অ্যালাইন্স হিসেবে এককালীন ১০০০ টাকা পাবে। তার মানে ০৬ (ছয়) মাসের উপবৃত্তি পাবে ১৫০×৬=৯০০ টাকা + ১০০০ (কিডস অ্যালাউন্স)= ১৯০০ টাকা। এক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর যদি ভুল হয় তবে এই ১৯০০ টাকা থেকে একজন শিক্ষার্থী বঞ্চিত হবে। আর এর সম্পূর্ণ দায়ভার বর্তাবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের উপর। সুতরাং এবারে মোবাইল নম্বর নেওয়ার সময় যেমন সতর্ক থাকতে হবে তেমনি তা উপবৃত্তির সফটকপিতে এন্ট্রি দেওয়ার সময় অতি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ১১. উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মোবাইলে ১০ সেকেন্ডের জন্য হলেও ফোন দিয়ে নিশ্চিত হবে যে মোবাইল নম্বর ঠিক আছে কি না। কারো মোবাইল নম্বর পরিবর্তন হলে তার নতুন নম্বর সংগ্রহ করতে হবে। কারণ গ্রামের অনেক অভিভাবকই মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করে থাকেন। ১২. মনে রাখতে হবে বার্ষিক পরীক্ষায় সেসকল শিকার্থী কৃতকার্য হয়েছে শুধুমাত্র তারাই উপবৃত্তি এবং কিডস অ্যালাউন্স পাবে। পুনরাবৃত্তি শিক্ষার্থী উপবৃত্তি ও কিডস অ্যালাউন্স পাবে না (সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক)। ১৩. অনেক সময় দেখা যায় অভিভাবক যে মোবাইল নম্বর দিয়েছেন যা একই সাথে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেওয়া আছে। যা বুঝা যায়, উপবৃত্তি সফটকপি পোর্টালে আপলোডের সময়। এজন্য অভিভাবকের কাছ থেকে মোবাইল নম্বর নেওয়ার সময় বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসা করে নিতে হবে যে তার দেওয়া মোবাইল নম্বরটি আর অন্য কোন বিদ্যালয় বা ইবতেদায়ী মাদ্রাসায় দেওয়া আছে কিনা। যদি বুঝতে পারেন যে, অভিভাবক তথ্য গোপন করছেন সেক্ষেত্রে তাকে বুঝাতে হবে যে মোবাইল নম্বর দুই প্রতিষ্ঠানে দেওয়া থাকলে উনি আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে উপবৃত্তি নাও পেতে পারেন (উপবৃত্তি আসবেই না)। আবার দেখা যায় যে, অনেক অভিভাবকের মোবাইল নাই। সেক্ষেত্রে একজন অভিভাবক অন্য অভিভাবকের মোবাইল নম্বর দিতে বলেন। সেক্ষেত্রে যে অভিভাবকের মোবাইল দিবেন তার সাথে কথা বলে নেওয়াই ভালো। তাতে করে সমস্যার সম্ভাবনা থাকে না। ১৪. পোর্টালে তথ্য আপলোডের পর আপলোডকৃত ফাইলটি ডাউনলোড করে হার্ডকপি প্রিন্ট নেওয়া দরকার । তা না হলে ভুল ধরা পড়বে না। কারণ কম্পিউটারে করা কাজের ক্ষেত্রে অতটা ভুল চোখে পরে না। কিন্তু আপলোডকৃত ফাইলটির হার্ডকপি প্রিন্ট নিলে ভুল বের করা সম্ভব ও সহজ এবং তা দ্রুত সংশোধন করে পুনরায় তা পোর্টালে ঠিক করা যায়। ১৫. উপবৃত্তির সফটকপিতে থাকা ছাত্র-ছাত্রীদের Reference number কোনক্রমেই পরিবর্তন করা যাবে না। ১৬. নতুন ছাত্র-ছাত্রীর তথ্য পূরণের ক্ষেত্রে সফটকপির একেবারে শেষে থেকে তথ্য দেওয়া শুরু করতে হবে। সেক্ষেত্রে কোনরূপ Reference number দেওয়া যাবে না। মনে রাখতে হবে পূরণকৃত সফট কপিটি পোর্টালে আপলোডের পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে Reference number আসবে। ১৭. হার্ডকপিতে তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে #লাল কালির কলম ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো। ১৮. অনেক অভিভাবক এসে বলেন যে, তার মোবাইলে টাকা আসে নাই। এক্ষেত্রে প্রথম কাজ হলো অভিভাবকের মোবাইল নিয়ে *495# ডায়াল করে ব্যালেন্স চেক করা। অনেক সময় এসএমএস না আসলেও ব্যালেন্সে টাকা জমা থাকে। আবার *495# ডায়াল করেও যদি দেখা যায় টাকা নাই তাহলে আপনাকে*495# ডায়াল করে. mini statement চেক করতে হবে। mini statement এই দেখা যাবে টাকা কবে এসেছে আর কবে উত্তোলন করেছেন, কোথা থেকে উত্তোলন করেছেন। আরো বিস্তারিত চেক করার জন্য আপনার শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। ল্যাপটপ/ডেস্কটপ দিয়ে পোর্টালে চেক করলেই দেখা যাবে আসলেই তার মোবাইলে টাকা এসেছে কিনা, কবে, কখন, কোথায় থেকে টাকা উত্তোলন করেছেন সব বিস্তারিত পাওয়া যাবে।যদি অন্য কোন নম্বরে টাকা যায় তাও দেখা যাবে। এক্ষেত্রে প্রথম কাজ অভিভাবকের মোবাইল চেক করা। সর্বশেষ শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করা। ১৯. উপবৃত্তির কাজ নিজে করুন আর বাইরে করুন, সব তথ্য সাথে নিয়েই কাজ করুন। তাতে কাজের যেমন সুবিধা হবে তেমনি ভুলের পরিমাণও এড়ানো সম্ভব।








No comments

Your opinion here...

Theme images by fpm. Powered by Blogger.