স্লিপের বরাদ্দ দিয়ে যে কাজগুলো করা যাবে, তার তালিকা।
Views
স্লিপ গাইডলাইন- ২০১৯
--------------------------------------------------
#স্লিপের বরাদ্দ দিয়ে যে কাজগুলো করা যাবে, তার তালিকা।
#গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরবরাহকৃত স্লিপ গাইডলাইন, ২০১৯-এর ২০.৫ নং ক্রমিকে স্লিপ গ্র্যান্টের আওতায় ব্যয়যোগ্য প্রধান প্রধান খাতসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে।
#সেখানে স্লিপ গ্র্যান্টের আওতায় ব্যয়যোগ্য প্রধান প্রধান খাতসমূহকে ৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা-
১. প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা
২. শিখন-শেখানো কার্যক্রম
৩. খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড
৪. স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য বিধি এবং নিরাপদ পরিবেশ
৫. সুশাসন, জনসম্পৃক্ততা ও সচেতনতা
#প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
(ক) প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা উপকরণ
(খ) খেলাধুলার উপকরণ
(গ) শ্রেণি কক্ষ সজ্জিতকরণ
#শিখন-শেখানো কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
(ক) প্রত্যেক শ্রেণির জন্য শিখন-শেখানো সামগ্রী,
(খ) শিক্ষা সহায়তা সামগ্রী,
(গ) শ্রেণিকক্ষ সজ্জিতকরণ,
(ঘ) পোর্টেবল স্পীকার,
(ঙ) বুক কর্ণার, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় দেশপ্রেম ও নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে প্রতিটি শিশুকে আগামীর উন্নত বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিটি বিদ্যালয়ে উপযোগী বই সংগ্রহের/ক্রয়ের মাধ্যমে বুক কর্নার গড়ে তোলা,
(চ) গরিব শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান,
(ছ) হাতের লেখা,
(জ) চারু ও কারু উপকর
(ঝ) বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন,
(ঞ) বিদ্যালয়ে শিক্ষক ও কর্মচারীগণের বায়োমেট্রিক হাজিরা গ্রহণ
(ট) ডিসপ্লে বোর্ড ক্রয় বা মেরামত,
(ঠ) চকবোর্ড বা মনিটরিং বোর্ড।
#খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. ফুটবল,
২. ক্রিকেট সেট,
৩. দাবা,
৪. কেরাম বোর্ড ইত্যাদি এবং
৫. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসসমূহ পালন।
#স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি এবং নিরাপদ পরিবেশ কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. নিরাপদ পানীয় জলের জন্য টিউবওয়েল মেরামত,
২. জগ,
৩. মগ,
৪. গ্লাস,
৫. পানির ফিল্টার,
৬. টয়লেট পরিষ্কারের ব্রাশ,
৭. বালতি,
৮. ফাস্ট এইডবক্স,
৯. বিন,
১০. আসবাবপত্র মেরামত,
১১. বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি মেরামত,
১২. বিদ্যালয় প্রাঙ্গন ও ছাদ পরিষ্কার করা
১৩. বিদ্যালয় ভবন এবং ওয়াশব্লক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য স্লিপ গ্ল্যান্টের বাহিরে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে (যা শর্তসাপেক্ষে গ্র্যান্ট হিসাবে বিবেচিত হবে)।
##সুশাসন, জনসম্পৃক্ততা ও সচেতনতা কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. পরিকল্পনা প্রণয়ন,
২. শিক্ষক, এসএমসি ও পিটিএ সদস্যদের ওরিয়েন্টেশন সভা,
৩. মা ও অভিভাবক সমাবেশ,
৪. অনিয়মিত ও শিখন-শিখানো কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবক সমাবেশ ইত্যাদি।
স্লিপ গাইডলাইন- ২০১৯
--------------------------------------------------
#স্লিপের বরাদ্দ দিয়ে যে কাজগুলো করা যাবে, তার তালিকা।
#গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরবরাহকৃত স্লিপ গাইডলাইন, ২০১৯-এর ২০.৫ নং ক্রমিকে স্লিপ গ্র্যান্টের আওতায় ব্যয়যোগ্য প্রধান প্রধান খাতসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে।
#সেখানে স্লিপ গ্র্যান্টের আওতায় ব্যয়যোগ্য প্রধান প্রধান খাতসমূহকে ৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা-
১. প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা
২. শিখন-শেখানো কার্যক্রম
৩. খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড
৪. স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য বিধি এবং নিরাপদ পরিবেশ
৫. সুশাসন, জনসম্পৃক্ততা ও সচেতনতা
#প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
(ক) প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা উপকরণ
(খ) খেলাধুলার উপকরণ
(গ) শ্রেণি কক্ষ সজ্জিতকরণ
#শিখন-শেখানো কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
(ক) প্রত্যেক শ্রেণির জন্য শিখন-শেখানো সামগ্রী,
(খ) শিক্ষা সহায়তা সামগ্রী,
(গ) শ্রেণিকক্ষ সজ্জিতকরণ,
(ঘ) পোর্টেবল স্পীকার,
(ঙ) বুক কর্ণার, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় দেশপ্রেম ও নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে প্রতিটি শিশুকে আগামীর উন্নত বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিটি বিদ্যালয়ে উপযোগী বই সংগ্রহের/ক্রয়ের মাধ্যমে বুক কর্নার গড়ে তোলা,
(চ) গরিব শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান,
(ছ) হাতের লেখা,
(জ) চারু ও কারু উপকর
(ঝ) বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন,
(ঞ) বিদ্যালয়ে শিক্ষক ও কর্মচারীগণের বায়োমেট্রিক হাজিরা গ্রহণ
(ট) ডিসপ্লে বোর্ড ক্রয় বা মেরামত,
(ঠ) চকবোর্ড বা মনিটরিং বোর্ড।
#খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. ফুটবল,
২. ক্রিকেট সেট,
৩. দাবা,
৪. কেরাম বোর্ড ইত্যাদি এবং
৫. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসসমূহ পালন।
#স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি এবং নিরাপদ পরিবেশ কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. নিরাপদ পানীয় জলের জন্য টিউবওয়েল মেরামত,
২. জগ,
৩. মগ,
৪. গ্লাস,
৫. পানির ফিল্টার,
৬. টয়লেট পরিষ্কারের ব্রাশ,
৭. বালতি,
৮. ফাস্ট এইডবক্স,
৯. বিন,
১০. আসবাবপত্র মেরামত,
১১. বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি মেরামত,
১২. বিদ্যালয় প্রাঙ্গন ও ছাদ পরিষ্কার করা
১৩. বিদ্যালয় ভবন এবং ওয়াশব্লক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য স্লিপ গ্ল্যান্টের বাহিরে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে (যা শর্তসাপেক্ষে গ্র্যান্ট হিসাবে বিবেচিত হবে)।
##সুশাসন, জনসম্পৃক্ততা ও সচেতনতা কার্যক্রমের অধীনে নিম্নবর্ণিত খাতে ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে-
১. পরিকল্পনা প্রণয়ন,
২. শিক্ষক, এসএমসি ও পিটিএ সদস্যদের ওরিয়েন্টেশন সভা,
৩. মা ও অভিভাবক সমাবেশ,
৪. অনিয়মিত ও শিখন-শিখানো কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবক সমাবেশ ইত্যাদি।
No comments
Your opinion here...